(বাঁ দিকে) জীতু কমল। নবনীতা দাস (ডান দিকে) —ফাইল চিত্র।
প্রতি দিনই তাঁরা কিছু না কিছু পোস্ট করতে থাকেন। তবে প্রতিটি পোস্টেই যে একে অপরকে ইঙ্গিত করেই কিছু না কিছু লিখছেন সেই বিষয়টা আন্দাজ করতে পারছেন অনেকেই। তাঁরা জীতু কমল এবং নবনীতা দাস। কয়েক মাস আগেই বিবাহবিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেন নবনীতা। এই বিচ্ছেদের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই প্রতি দিন কোনও না কোনও ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট দিয়ে থাকেন নায়ক। কখনও অবসাদ, আবার কখনও মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে পাঠ। এ বার নতুন ভিডিয়োর মাধ্যমে কি আবার নবনীতাকেই খোঁচা দিলেন জীতু?
সম্প্রতি নায়ক তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি স্টোরি দিয়েছিলেন। একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছিলেন নায়ক। যে ভিডিয়োর অন্তর্নিহিত মানে হল স্ত্রীর ভালবাসা, বোঝাপড়া ও আদরের মধ্যে দিয়েই এক জন স্বামী সফলতার চূড়ায় পৌঁছতে পারেন। অন্য দিকে এমন অনেক স্ত্রী থাকেন যাঁরা স্বামীকে অসফল তকমা দিয়ে দেন। স্বামী মুষড়ে পড়েন। সাফল্যের চূড়ায় তাঁর আর পৌঁছনো হয় না। এই ভিডিয়োটি পোস্ট করে কি নবনীতার দিকেই আঙুল তুললেন নায়ক? সেই উত্তর অবশ্য পাওয়া যায়নি।
সম্প্রতি আরও একটি পোস্ট করেছিলেন জীতু। নিজের ‘প্রিয়’দের হারিয়ে যে নায়ক মোটে ভাল নেই সে কথাই বার বার বুঝিয়েছেন। সম্প্রতি নিজের লাল গাড়িটা বিক্রি করে দিয়েছেন। তাতেও খুব মনখারাপ হয়েছিল তাঁর। জীতু লিখেছিলেন, “আমার আর এক প্রিয়র ছুটি হল। অনেক ওঠাপড়ার সাক্ষী ছিল আমার এই লাল ষাঁড়। বহু রাতের আশ্রয়ও ছিল আমার এই ৭২৭২। আজ, মিলিয়ে যাওয়ার সময় সত্যিই চোখটা চিকচিক করে উঠেছিল। কেন? তা, লিখে বা বলে বোঝাতে অক্ষম বন্ধু। ছোট্ট ছিল, কিন্তু বড্ড আপন ছিল।” নায়কের মনখারাপের কথা শুনে মন্তব্য বাক্স ভর্তি। কেউ লিখেছেন, “মনখারাপ করবেন না।” কারও মন্তব্য, “পুরনোকে বিদায় দিলেই তো নতুন আসবে।” আপাতত নায়ককে নতুন ছবিতে দেখার অপেক্ষায় দর্শক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy