পুষ্পিতা চট্টোপাধ্যায়। ছবি: সংগৃহীত।
নায়ক-নায়িকাদের প্রতি ভক্তদের ভালবাসা, পাগলামির অনেক উদাহরণই দেখা যায় সমাজমাধ্যমের পাতায়। কেউ নায়কের উচ্চতায় মুগ্ধ। কারও ভাল লাগে কোনও এক অভিনেত্রীর চোখ। কেউ আবার নায়কের রূপে পাগল। পছন্দের তারকার জন্য অনেকেই অনেক কিছু করতে পারেন। কিন্তু কখনও শুনেছেন, ইন্ডাস্ট্রির অভিনেত্রীরাই মুগ্ধ তাঁদের সহ-অভিনেতার রূপে? এমনটাই ঘটেছিল টলিপাড়ায়। সাধারণত নায়িকাদের ভাল লাগার কথা প্রকাশ্যে আসে না। নিজেদের ভালবাসা, ভাল লাগার বিষয়গুলো লোকচক্ষুর আড়ালেই রাখার চেষ্টা করেন অভিনেত্রীরা। তেমনই এক গোপন তথ্য ফাঁস হয়ে গেল রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘দিদি নম্বর ১’-এর ম়ঞ্চে। বিশেষ পর্বে অতিথি হিসাবে এসেছিলেন টলিপাড়ার বেশ কিছু পরিচিত মুখ।
ছিলেন সোনালি চৌধুরী,পুষ্পিতা চট্টোপাধ্যায়-সহ আরও অনেকে। সেখানেই পুষ্পিতার জীবনের একটি বিশেষ ঘটনা প্রকাশ্যে বলে ফেললেন সোনালি। টলিপাড়ার এক হিরোর জন্য কত রাত যে ঘুমোতে পারেননি তিনি সে কথাই ফাঁস করলেন তিনি। সোনালি বলেন, “সে সময় আমি বুম্বাদার (প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়) সঙ্গে কাজ করছিলাম। সেটা শুনে পুষ্পিতাদি হঠাৎ আমায় ডেকে জিজ্ঞেস করল তুই বুম্বাদার সঙ্গে কাজ করছিস ওর চোখের পাতাটা দেখেছিস? ‘বিয়ের ফুল’ ছবিটা যখন আমি করেছিলাম তখন বুম্বাদার চোখের পাতা দেখে কত রাত যে ঘুমোতে পারিনি কী বলব!” এ কথা বলেই হাসতে শুরু করেন সোনালি। অন্য দিকে, লজ্জায় লাল পুষ্পিতা। সঞ্চালিকা রচনাও হেসে কুটোকুটি।
প্রসেনজিতের বহু ছবির নায়িকা রচনা। তাঁদের জুটিও দর্শকের পছন্দের তালিকায় অন্যতম। ফলে পুষ্পিতার কথা শুনে কিছুটা হলেও হয়তো বুঝতে পারলেন অভিনেত্রী তথা সঞ্চালিকা। এই মুহূর্তে পুষ্পিতা এবং সোনালি দু’জনেই ছোট পর্দায় কাজ করছেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy