Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
Roosha Chatterjee

বিয়ের পর মন খারাপ রুশার! আমেরিকা থেকে প্রথম ছবি দিলেন ‘তোমায় আমায় মিলে’র নায়িকা

কয়েক বছর আগেও বাংলা সিরিয়ালে চুটিয়ে অভিনয় করেছেন রুশা চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু বিয়ের পর তিনি এখন আমেরিকাবাসী। বিদেশ থেকে প্রথম ছবি পোস্ট করলেন রুশা।

Is Roosha happy in America

আমেরিকায় গিয়ে কি ভাল আছেন রুশা? —ফাইল চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৬ মার্চ ২০২৩ ১৩:১০
Share: Save:

দু’মাস হল বিদেশে সংসার পেতেছেন অভিনেত্রী রুশা চট্টোপাধ্যায়। ১৯ জানুয়ারি ধুমধাম করে বিয়ে সারেন অভিনেত্রী। কর্মসূত্রে অভিনেত্রীর স্বামী বিদেশেই থাকেন। তাই কলকাতার সবকিছু গুছিয়ে আপাতত রুশার নতুন ঠিকানা আমেরিকা। ইঞ্জিনিয়ার স্বামী ওখানেই থাকেন। ১৩ বছর টলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেছেন রুশা। তবে বিয়ের পর আর অভিনয় নয়। তিনি মন দিতে চান সংসারে, সে কথা আনন্দবাজার অনলাইনকে জানিয়েছিলেন অভিনেত্রীই। আমেরিকায় গিয়ে কেমন আছেন রুশা?

বিয়ের পর থেকে সমাজমাধ্যমেও খুব বেশি ছবি দেননি তিনি। স্বাভাবিক ভাবেই বিয়ের পরে তাঁর নতুন জীবন নিয়ে অনুরাগীদের কৌতূহল রয়েছে। আমেরিকায় সংসার পাতার পর প্রথম ছবি পোস্ট করলেন রুশা। অতলান্তিকের নীল জলের সঙ্গে আকাশ মিশেছে। চারিদিকে প্রবল হাওয়া বইছে। জলের ধারে আনমনা অভিনেত্রী। তাঁর এই ছবি দেখে অনেকেই লিখেছেন, “পরিবারের থেকে দূরে গিয়ে কি মন খারাপ?” তবে অনুরণনকে পেয়ে যে তিনি বেশ খুশি সেই ঝলক পাওয়া গিয়েছিল নায়িকার ভাইয়ের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে।

বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন সময়ে কটাক্ষের শিকার হয়েছেন রুশা। নেপথ্য কারণ তাঁর স্বামীই। যদিও কটাক্ষকে অভিনেত্রী যে পাত্তা দেন না, তা বোঝা গিয়েছিল তাঁর ভাইয়ের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে। সারা মুখে কেকের ক্রিম মাখা। নতুন সদস্যকে পেয়ে চট্টোপাধ্যায় পরিবারও যে বেশ খুশি, তাঁদের হাসিই বলে দিচ্ছিল সে কথা।

তবে আমেরিকায় সংসার পাতার জন্য যে রুশা খুবই উত্তেজিত ছিলেন, সেই আনন্দ প্রকাশ করেছিলেন নায়িকা নিজেই। আপাতত তাঁর নতুন সংসারের ঝলক পাওয়ার অপেক্ষায় অনুরাগীরা।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Roosha Chatterjee Tollywood Actor
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE