বড়দিনের আমেজে অন্য কিছু নয়, উপচে উঠছে টুইঙ্কলের চকোলেট-প্রেম! ছবি: ইনস্টাগ্রাম।
উৎসব মানেই তাঁর কাছে চকোলেট। বাচ্চাদের জন্য চকোলেট কিনলে নিজেই খেয়ে ফেলেন টুইঙ্কল খান্না। বড়দিনের আমেজেও অন্য কিছু নয়, উপচে উঠছে তাঁর চকোলেট-প্রেম!
এক ভিডিয়ো ভাগ করে নিয়েছেন অভিনেত্রী, যেখানে বড়দিন উপলক্ষে ঘর ভরেছে ক্রিসমাস ট্রি আর লাল মোজায়। ছোটদের জন্য উপহারে ঠাসা ছিল মোজাগুলো। মাঝরাতে সন্তর্পণে এসে মোজা থেকে চকোলেটের প্যাকেট বার করে নিতে দেখা যায় টুইঙ্কলকে। সান্টাবুড়ো বাচ্চাদের জন্যই উপহার ভরে দেবে মোজার ভিতর, এমনই রীতি। কিন্তু মায়ের শিশুমনে কি আর তর সয়?
আসলে সান্টা তো নয়, শিশুদের কল্পনার জগৎ সাজিয়ে দেন অভিভাবকেরাই। টুইঙ্কলও তাঁর সন্তানদের জন্য লাল পোশাকে সেজে দেওয়ালে টাঙানো দু’টি মোজায় চকোলেট রাখতে এসেছিলেন। ভিডিয়োতে দেখা যায়, অনেকগুলি চকোলেটের বার ভিতরে রাখলেনও। তবে একটি করে বার করে নিলেন শেষে, নিজের জন্য।
সেই দৃশ্যের নীচে অভিনেত্রী তাঁর চকোলেট-প্রেমের কথা স্বীকার করে মন্তব্য করেছেন, “আমি কি একমাত্র মা, যে বাচ্চাদের জন্য আনা সব চকোলেট খেয়ে ফেলে? না আরও কেউ আছেন? যখন আশপাশে কেউ নেই, বাচ্চাদের চকোলেটে ভাগ বসিয়ে লজ্জায় পড়তে হয়েছে কি আর কাউকে?” হাসির ইমোজি দিয়ে প্রশ্নটি ছুড়ে দেন টুইঙ্কল।
তাঁর পোস্টে মন্তব্য করেন অনেক মহিলা। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ লেখেন, “আমিও আছি!” এক জন আবার তলিয়ে ভেবে বললেন, “চকোলেট নিতেই দেখা গেল আপনাকে। খেলেন তো না! আর অক্ষয় স্যর (অক্ষয় কুমার) তো দারুণ ফিট অভিনেতা। আপনিও ওঁর সঙ্গে ফলমূল খেয়েই থাকেন মনে হয়।”
২০০১ সালে অভিনেতা অক্ষয় কুমারের সঙ্গে সংসার পাতেন টুইঙ্কল। ছেলে আরভ এবং মেয়ে নিতারাকে নিয়ে জমিয়ে দিন কাটছে তাঁদের। ১৯৯৫ সালে ‘বরসাত’ ছবি দিয়ে অভিনয়ে আসেন টুইঙ্কল। তবে কয়েক বছর পরেই কাজ ছেড়ে দেন। ২০০১ সালে ‘লভ কে লিয়া কুছ ভি করেগা’ ছবিতে শেষ দেখা গিয়েছিল তাঁকে। বর্তমানে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখক হওয়ার প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন টুইঙ্কল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy