বয়সকালে পেশির স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিতে বলছেন চিকিৎসকেরা। তার জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা করার পরামর্শ দিচ্ছেন। কারণ পেশি যদি শক্তি হারায়, তবে দুর্বল হয়ে পড়বে শরীরও। পেশি ভাল থাকলে শরীরে বার্ধক্যও আসবে দেরিতে। পেশির স্বাস্থ্যের জন্য শরীরচর্চা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই কিছু খাবারও পেশিকে ভাল রাখতে সাহায্য করে। তেমনই পাঁচ খাবারের সন্ধান জেনে নিন।
মাছ-মাংস-ডিম
মাছ, মুরগির মাংস, ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে চর্বিহীন প্রোটিন। তাই এই ধরনের খাবার পেশির স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
দই-পনির
দই এবং পনিরে রয়েছে বি ভিটামিন। যা পেশির স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এ ছাড়া এই দুই খাবারে থাকা ক্যালশিয়াম এবং প্রোটিন পেশির গঠনে সাহায্য করে।
বাদাম-বীজ
বাদাম এবং বীজেও রয়েছে প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। রয়েছে ভিটামিন এবং খনিজও। চিনেবাদাম, পেস্তাবাদাম, কুমড়োর বীজ, তিসির বীজে রয়েছে পেশিকে ভাল রাখার ক্ষমতা।
শাক-সব্জি
শাক-সব্জিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং ভিটামিন কে। রয়েছে ক্যালশিয়ামও। যা পেশির স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
ফল
ফলে রয়েছে ভিটামিন এবং বিভিন্ন ধরনের খনিজ এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস। যা বিপাকের হার বৃদ্ধি করে মেদ কমাতে সাহায্য করে। তা পেশির গঠণে পরোক্ষে সহায়তা করে।
মনে রাখতে হবে
তবে এই সব খাবার খাওয়ার পাশাপশি শরীরকে সক্রিয় রাখার জন্য হাঁটা, সিঁড়ি বেয়ে ওঠা নামা এবং অন্য নানা পদ্ধতি অবলম্বন করা জরুরি। তবেই ভাল থাকবে পেশি।