আপনার শিশুর অন্তত সাত মাস বয়স হয়ে গেলে আপনি ধীরে ধীরে শিশুর ডায়েটে সুজি রাখতেই পারেন।
ফল-সব্জির সেদ্ধর বাইরে আপনার খুদেকে নতুন কিছু খাওয়াবেন ভাবছেন? এ ক্ষেত্রে আপনার পছন্দের তালিকায় থাকতেই পারে সুজি। সুজির মধ্যে রয়েছে ক্যালশিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, জিঙ্ক, থিয়ামিন, রাইবোফ্লাবিন, নিয়াসিন, ভিটামিন এবং ফোলেট। তা ছাড়া সুজিতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট। যা শিশুদের ক্ষেত্রে ভীষণ উপকারী। নানা রকম পুষ্টি থাকায় সুজিকে সুষম আহার বললেও ভুল হবে না। সুজি মস্তিষ্ক, স্নায়ুতন্ত্র এবং কিডনির মতো একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে শক্তির জোগান দেয়।
সুজির গুণাগুণ
আপনার শিশুর অন্তত সাত মাস বয়স হয়ে গেলে আপনি ধীরে ধীরে শিশুর ডায়েটে সুজি রাখতেই পারেন। তবে আগে দিন তিনেক পরীক্ষা করে নিন। অনেক শিশুর গ্লুটেনজাতীয় খাদ্যে অ্যালার্জি থাকে সে ক্ষেত্রে তাদের সুজি খাওয়ানো উচিত না।
কী ভাবে খাওয়াবেন?
শিশুকে সুজির পায়েস কিংবা হালুয়া বানিয়ে দিতে পারেন । তবে শিশুদের খুব বেশি চিনি না খাওয়ানোই ভাল। তাই চিনির মাত্রা সম্পর্কে সতর্ক থাকুন। সুজির উপমাও বানিয়ে দিতে পারেন। শিশুর বয়স দেড় থেকে দু’বছর হয়ে গেলে সুজির প্যানকেক বানিয়েও খাওয়াতে পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy