সব স্কুলে গ্রীষ্মের ছুটি শুরু হবে মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকে। ছবি: সংগৃহীত
অতিমারি আতঙ্ক কাটিয়ে ফের ছন্দে ফিরছে জনজীবন। অনলাইন ক্লাসের বদলে অফলাইনে চলছে ক্লাস। পাশাপাশি পারদ চড়ছে তাপমাত্রার। বাড়ছে গরম। কড়া রোদে বাইরে বেরোনোই দায় হয়ে পড়েছে। আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর, এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে গরম আরও বাড়তে পারে। এ দিকে সব স্কুলে গ্রীষ্মের ছুটি শুরু হবে মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকে। ততদিন পর্যন্ত স্কুলেই চলবে ক্লাস। গ্রীষ্মের এই দাবদাহ থেকে সন্তানকে সুরক্ষিত রাখতে তাকে স্কুলে পাঠানোর আগে মাথায় রাখুন কয়েকটি বিষয়।
জল বেশি করে খাওয়ান
স্কুল যাওয়া আসার পথে তীব্র রোদের তাপে শরীর আর্দ্রতা হারায়। সন্তানকে সুস্থ রাখতে বেশি করে জল খাওয়ান। স্কুলে থাকার ফলে সব সময়ে জল খাওয়ার দিকে নজর রাখা সম্ভব নয়। তবু সঙ্গে জল দিয়ে দিন। টিফিনে দিন জল জাতীয় ফল। আইসক্রিম, কোল্ড ড্রিংকের বদলে ডাবের জল, লেবুর শরবত খাওয়ান।
বাইরে গিয়ে খেলাধুলোয় নিষেধ করুন
গরমে অনেকেরই সকালে স্কুল থাকে। স্কুল থেকে ফিরে অনেক বাচ্চাই বাইরে খেলতে যাওয়ার জন্য বায়না করে। কোভিডের কারণে বছর দুয়েক ঘরেই থাকতে হয়েছে সেটা ঠিক। তবু এই গরমে বাইরে রোদের মধ্যে না খেলা করাই ভাল। সন্তান যাতে বাইরে যেতে না পারে সেদিকে নজর রাখুন।
সানস্ক্রিন লোশন লাগিয়ে দিন
রোদ থেকে বাঁচতে শুধু বড়রা নয়, ছোটরাও সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারে। স্কুলে যাওয়ার আগে সন্তানকে ভাল করে সানস্ক্রিন লোশন মাখিয়ে দিন। তবে ছোটদের কী ধরনের সানস্ক্রিন মাখানো উচিত তা চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে পারেন।
হালকা পোশাক পরান
এই গরমে সন্তানকে সব সময় সুতির হালকা পোশাক পরান। বেশি ভারী কোনও পোশাক পরালে গরমে অস্বস্তি বাড়বে। বেশি ঘাম হবে। সেই ঘাম বসে ঠান্ডা লাগার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ান
গরমে সন্তানের খাওয়াদাওয়ার প্রতি বিশেষ নজর দিন। বায়না করলেও বাইরের খাবার খেতে দেবেন না। বাড়ির তৈরি হালকা খাবার খাওয়ান। তরমুজ, শশা, জামরুলের মতো ফল বেশি করে খাওয়ান। সন্তানের প্রতি দিনের খাবারে রাখুন মরসুমি শাকসব্জি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy