বানানোর পদ্ধতিও সহজ এবং পুষ্টিকরও বটে, যাঁরা ওজন কমানোর পরিকল্পনা করছেন তাঁদের জন্য প্রাতরাশে ওটস একটি অত্যন্ত পছন্দের খাবার। এই খাবার দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভর্তি রাখে। ওটসে ক্যালোরির মাত্রাও অত্যন্ত কম।
এ ছাড়াও ওজন ঝরাতে, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে ওটসের কোনও তুলনা নেই। এতে প্রচুর ফাইবার আছে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমে ওটস খেলে।
দুধের সঙ্গে ওটমিল মিশিয়ে খাওয়ার সময় অনেকেই স্বাদ বাড়াতে চিনির ব্যবহার করেন। যার ফলে ওজন ঝরানোর স্বপ্ন অধরাই থেকে যায়। দেখে নেওয়া যাক ওজন বৃদ্ধি এড়াতে এবং সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে ওটমিলে কী কী যোগ করা যায়।