Advertisement
E-Paper

হাঁটুর ব্যথা নিয়ে খুব দ্রুত হাঁটতে পারেন না, ধীর গতিতে হেঁটেও কি মেদ ঝরানো সম্ভব?

অনেকের মুখেই শুনেছেন, রোগবালাই বশে রাখতে হলে দুলকি চালে হাঁটলে চলবে না। আবার, রোজ দশ হাজার পা হাঁটার নিদানও দেন অনেকে। কিন্তু দ্রুত হাঁটতে না পারলে কী করবেন?

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৮ অক্টোবর ২০২৪ ১৪:২৬
Slow walking

ধীরে হাঁটলে কি সত্যিই মেদ ঝরে? ছবি: সংগৃহীত।

সুস্থ থাকতে চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ, সকলেই হাঁটার পরামর্শ দিয়েছেন। স্বাভাবিক ভাবে রক্তের শর্করা, রক্তচাপ, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলেও রোজ অল্পবিস্তর হাঁটা ভাল। তাই নানা ব্যস্ততার মাঝে মিনিট দশেক হলেও একটু হেঁটে নেন। তবে অনেকের মুখেই শুনেছেন, রোগবালাই বশে রাখতে হলে দুলকি চালে হাঁটলে চলবে না। আবার, রোজ দশ হাজার পা হাঁটার নিদানও দেন অনেকে। কিন্তু হাঁটুর ব্যথা নিয়ে তো হনহন করে হাঁটাও যায় না! ধীর গতিতে হাঁটলে কি আদৌ কোনও লাভ হবে?

চিকিৎসকেরা বলছেন, দ্রুত হাঁটলে যে পরিমাণ ক্যালোরি পোড়ে, এ ক্ষেত্রে হয়তো তা হবে না। কিন্তু, একেবারে কিছু না করার চেয়ে ধীর গতিতে হাঁটা ভাল। কিংবা যাঁরা সবেমাত্র শরীরচর্চা করতে শুরু করেছেন, তাঁদের জন্যও এটি ফলদায়ক। বয়সজনিত সমস্যার কারণে যাঁদের শরীরে নমনীয়তার অভাব রয়েছে, তাঁরাও ধীরে হাঁটলে উপকার পাবেন।

তবে পায়ে বা শরীরে কোথাও কোনও সমস্যা থাকলে একটানা হাঁটার প্রয়োজন নেই। প্রথমে মিনিট দশেক হাঁটুন। অল্প বিরতি নিয়ে তার পর আবার মিনিট দশেক হাঁটার চেষ্টা করুন। অভ্যস্ত হয়ে গেলে একটানা আধ ঘণ্টা পর্যন্ত হাঁটা যেতে পারে। অনেকই বাড়ির ছাদে হাঁটাহাঁটি করেন। তবে পার্ক বা সোজা, সমতল রাস্তায় হাঁটতে পারলে আরও ভাল।

এখন প্রশ্ন হল, কখন হাঁটবেন? হাঁটার সময় নিয়ে তেমন কোনও কড়াকড়ি নেই। তবে দিনের নির্দিষ্ট সময়ে হাঁটার অভ্যাস করলে শরীরের ‘বায়োলজিক্যাল ক্লক’ এই কাজে অভ্যস্ত হয়ে যায়। ফলে শুরুর দিকে হাঁটতে যে কষ্ট হয়, পরে তা আর থাকে না।

Weight Loss Walking Slow Walk Diabetes
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy