Advertisement
E-Paper

সর্দি-কাশি আর ভোগায় না, রোজ সকালে কোন বিশেষ পানীয় খেয়ে সুস্থ থাকেন কঙ্গনা?

সর্দি-কাশি দূরে থাকবে। অ্যালার্জির সমস্যা কমবে। এমন এক বিশেষ পানীয়ের কথা বলেছেন কঙ্গনা, যা খেলে মরসুমি জ্বর থেকেও রেহাই পাওয়া যাবে।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৩ মে ২০২৫ ১৪:১৭
Kangana Ranaut shares cold remedy, is it beneficial

সকালে কী খেলে সর্দি-কাশি আর হবেই না, কঙ্গনা বললেন টোটকা। ফাইল চিত্র।

সর্দি-কাশি বা অ্যালার্জির সমস্যা ধারেকাছে ঘেঁষে না। গলা বসে যাওয়ার সমস্যা থেকেই রেহাই পেয়েছেন তিনি। মরসুম বদলের সময় ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ থেকে তিনি নাকি এখন শতহস্ত দূরে। এমনই দাবি করেছেন অভিনেত্রী কঙ্গনা রনৌত। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়, কী ভাবে এত ফিট ও তরতাজা থাকেন তিনি। তাতেই কঙ্গনা জানান একটি বিশেষ ঘরোয়া টোটকাই তাঁর সুস্থতার চাবিকাঠি।

মরসুম বদলের সময়ে সর্দি-কাশি তো লেগেই থাকে। ভাইরাল জ্বরও হয় ঘরে ঘরে। তার উপর কখনও পাহাড়ে, কখনও সমুদ্রের ধারে শ্যুটিং করতে হয় অভিনেতাদের। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনে বৃষ্টিতে ভিজতেও হয়। এত কিছুর পরেও ওষুধ না খেয়েই সুস্থ থাকেন কঙ্গনা। জানালেন, যখনই মনে হয় যে গলা বসে যাচ্ছে অথবা ঠান্ডা লেগে যাবে, তখনই সেই বিশেষ ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করেন তিনি। সেটি একটি পানীয়, যা ভেষজ উপকরণেই তৈরি করেন অভিনেত্রী। এমন উপকরণ তিনি মেশান, যা প্রায় সব বাড়ির হেঁশেলেই থাকে। সেই পানীয় প্রায় রোজই খান কঙ্গনা। এতে তাঁর শরীর যেমন ‘ডিটক্স’ হয়, তেমনই রোগবালাই দূরে থাকে।

কী খেয়ে এত ফিট কঙ্গনা?

হলুদ, আদা, আমলকি ও গোটা গোলমরিচ দিয়ে তৈরি পানীয় খেয়ে সর্দি-কাশির প্রকোপ থেকে বেঁচেছেন কঙ্গনা। একটা পাত্রে জল গরম করে তাতে কাঁচা হলুদের টুকরো, আদা কুচি, আমলকির টুকরো ও কয়েকটি গোটা গোলমরিচ দিয়ে ফোটাতে হবে। মিনিট দশেক ফোটার পরে জলের রং বদলাতে শুরু করলে আঁচ কমিয়ে আরও কিছু ক্ষণ রেখে গ্যাস বন্ধ করে দিতে হবে। এ বার সেই পানীয় ঢেকে রাখুন আরও কিছু সময়, এতে আদা, আমলকির রস ভাল করে জলে মিশে যাবে। তার পর ছেঁকে সেই পানীয় খেতে হবে।

রোজ সকালে খালি পেটে এই পানীয় খেলে শরীর থেকে টক্সিন বা দূষিত পদার্থ বেরিয়ে যাবে। হলুদের কারকিউমিন যৌগ শরীরে প্রদাহ কমায়, জীবাণু সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। আদায় আছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান, যা সর্দি-কাশি, পেটের সমস্যা কমাতে পারে। আমলকির ভিটামিন সি ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আর গোলমরিচের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে, যা জীবাণু সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে। ঠান্ডা লাগলে গোটা গোলমরিচ ফুটিয়ে খেলেও উপকার পাওয়া যায়।

Kangana Ranaut cough and cold
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy