Advertisement
E-Paper

শীতে রয়েসয়ে খাওয়াই ভাল, ৩ খাবার দেদার খেলে চিকিৎসকের কাছে ঘন ঘন ছুটতে হতে পারে

শীতেই যেকোনও রোগবালাই জাঁকিয়ে বসে আয়েশ করে। সুস্থ থাকতে খাওয়াদাওয়ায় চাই বাড়তি নজর। শীতে যাতে বারে বারে চিকিৎসকের কাছে ছুটতে না চাইলে, কয়েকটি খাবার খাওয়া বন্ধ করা জরুরি।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ১৩:৪৫

ছবি: সংগৃহীত।

শীতের আমেজে বাঙালির রসনাবিলাস দ্বিগুণ হয়। উত্তুরে হাওয়া যখন হাড়ে হাড়ে কাঁপন ধরায়, একরোখা মন বাহারি খাবারে ঝাঁপিয়ে পড়তে চায়। শীতে রোজের একঘেয়ে ডাল-ভাত-আলু ভর্তায় বাঙালির মন ভরে না। তাই শীতের রাতে মাঝেমাঝেই অনেকেই ঢুঁ দেন রেস্তরাঁয়। কিংবা ছুটির দিনে বাড়িতেই বসে রকমারি ভোজের আসর। তবে এই শীতকালীন রসনাবিলাসের মাঝে শরীরের কথা ভুলে গেলে চলবে না। কারণ শীতেই যেকোনও রোগবালাই জাঁকিয়ে বসে আয়েশ করে। সুস্থ থাকতে খাওয়াদাওয়ায় চাই বাড়তি নজর। শীতে যাতে বারে বারে চিকিৎসকের কাছে ছুটতে না চাইলে, কয়েকটি খাবার খাওয়া বন্ধ করা জরুরি।

দুগ্ধজাত খাবার

দুধ, পনির, চিজ় শরীরে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করলেও চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন শীতে এই ধরনের খাবার কম খাওয়া শ্রেয়। দুগ্ধজাত খাবার শরীরে ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণের কারণ হতে পারে শীতে। যার ফলে সাইনাসাইটিস, শ্বাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ভাজাভুজি

শীতকালে বিকালের আলো মরে আসতেই চপ, শিঙাড়া খাওয়ার জন্য মন উদগ্রীব হয়ে ওঠে। এটা প্রায় রোজের গল্প। কিন্তু প্রতি দিন ডোবা তেলে ভাজা খাবার শরীরের জন্য একেবারেই ভাল নয়। এতে গ্যাস-অম্বলের ঝুঁকি বাড়ে। তা ছাড়া ওজন বেড়ে যাওয়া আশঙ্কা তো থাকেই।

পাঁঠার মাংস

শীতের দুপুরে সরু চালের ভাতের সঙ্গে কচি পাঁঠার লাল ঝোল, বাঙালির কাছে এর চেয়ে সুখের কিছু নেই। কিন্তু এই সুখ যদি প্রতি সপ্তাহে পেতে ইচ্ছা করে, তা হলেই মুশকিল। পাঁঠার মাংসে প্রোটিন, ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি। যা শীতে হজম করতে বেশ বেগ পেতে হয়। তাই ঠান্ডায় ঘন ঘন পাঁঠার মাংস খাওয়া পেটের জন্য ঠিক হবে না।

Winter Food
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy