Advertisement
E-Paper

ফুচকার সঙ্গে বেশি করে টকজল খেলে চলবে? না কি রোগা হতে তেঁতুল খেতে হবে অন্য উপায়ে?

তেঁতুলে শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এবং ফাইবারও রয়েছে। যা পরিপাকক্রিয়ায় বিশেষ ভাবে সহায়তা করে। কার্বোহাইড্রেট-জাতীয় খাবার খাওয়ার প্রবণতা নিয়ন্ত্রণ করে।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৬:২৯
Tamarind

তেঁতুল খেলে মেদ ঝরে? ছবি: সংগৃহীত।

টকজল ছাড়া ফুচকা খাওয়ার কথা ভাবাই যায় না। ফুচকা খাওয়ার পর অনেকে আলাদা করে ওই জল চেয়ে খান। তবে তা শুধুমাত্র স্বাদকোরকের জন্য। এই টকজল তৈরি করার মূল উপাদান হল তেঁতুল। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, সঠিক নিয়ম এবং পরিমাণ বুঝে তেঁতুল খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।

তেঁতুল কী ভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে?

তেঁতুলে শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এবং ফাইবারও রয়েছে। যা পরিপাকক্রিয়ায় বিশেষ ভাবে সহায়তা করে। কার্বোহাইড্রেট-জাতীয় খাবার খাওয়ার প্রবণতা নিয়ন্ত্রণ করে। পাশাপাশি, বিপাকহার উন্নত করতেও সাহায্য করে। ‘পাবমেড’ জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, তেঁতুলের ক্বাথ, বীজ, এমনকি পাতার নির্যাসও জীবনধারার সঙ্গে সম্পর্কিত রোগবালাই নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তবে রোজ ফুচকার সঙ্গে নানা ধরনের মশলা দেওয়া টকজল খেলে হবে না। তেঁতুল খেতে হবে অন্য উপায়ে।

কী ভাবে খাবেন তেঁতুল?

১) তেঁতুল ভেজানো জল খেতে পারেন দিনের শুরুতেই। পুষ্টিবিদ ইন্দ্রাণী ঘোষ বলেন, “তেঁতুলে রয়েছে হাইড্রক্সিসাইট্রিক অ্যাসিড। এই উপাদানটি সহজে শরীরে মেদ জমতে দেয় না। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার বাতিকও দমিয়ে রাখতে পারে। তা ছাড়া কোষ্ঠ পরিষ্কার রাখতেও সাহায্য করে।”

২) তেঁতুলে ফাইবারের পরিমাণ বেশি। তাই পরিমিত পরিমাণে তেঁতুল খেলে রক্তে বাড়তি শর্করা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা বিশেষ ভাবে সাহায্য করে।

৩) স্মুদিতেও এক টুকরো তেঁতুল দিয়ে খাওয়া যায়। এই ফলে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ বেশি। এ ছাড়া তেঁতুলে রয়েছে ফাইবার এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। যেগুলি বিপাকহার বাড়িয়ে তুলতে বিশেষ ভাবে সহায়তা করে।

Tamarind Health Benefits Weight Loss Tips
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy