Advertisement
২৭ মার্চ ২০২৩
Stress Relief

মানসিক চাপে ভুগছেন? পুরুষসঙ্গীর ঘেমো জামার গন্ধেই দূর হবে ক্লান্তি, দাবি গবেষণায়

অতিরিক্ত মানসিক চাপে রাতে ঘুম না হওয়া, ওজন বেড়ে যাওয়া এবং পরবর্তীকালে ডায়াবিটিস এবং হৃদ্‌রোগের আশঙ্কাও বেড়ে যায় কয়েক গুণ। মুক্তির পথ আপনার হাতের কাছেই।

ঘামের গন্ধেই তৃপ্তির আস্বাদ!

ঘামের গন্ধেই তৃপ্তির আস্বাদ! ছবি: শাটারস্টক।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৯ অক্টোবর ২০২২ ১০:০১
Share: Save:

সারা বছর খেটেও পদোন্নতি হল না? বাড়ি এবং অফিস একসঙ্গে সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন? প্রেমের সম্পর্ক কিছুতেই দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না? এরকম কোনও না কোনও সমস্যা সকলের জীবনেই কমবেশি হয়। কিন্তু এর জন্য যদি অতিরিক্ত মানসিক চাপ সৃষ্টি হয় বা শারীরিক সমস্যা তৈরি হয়, তা হলে সেটা নিয়ে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। অতিরিক্ত মানসিক চাপে রাতে ঘুম না হওয়া, ওজন বেড়ে যাওয়া এবং পরবর্তীকালে ডায়াবিটিস এবং হৃদ্‌রোগের আশঙ্কাও বেড়ে যায় কয়েক গুণ। তাই মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরি।

Advertisement

কানাডার ইউনিভার্সিটি অফ ব্রিটিশ কলাম্বিয়া (ইউবিসি)-এর মার্লাইস হোফার নামে এক ব্যক্তির দ্বারা পরিচালিত একটি গবেষণা অনুযায়ী, কোনও মহিলা যদি মানসিক চাপে ভোগেন তাহলে সে তাঁর পুরুষসঙ্গীর গন্ধ শুঁকলে মানসিক তৃপ্তি অনুভব করেন। এ ক্ষেত্রে পুরুষসঙ্গীর ব্যবহার করা কোনও জিনিসের গন্ধ বা তাঁর শার্টের গন্ধের কথা বলা হয়েছে। অন্যদিকে, উদ্বেগের সময় যদি কোনও মহিলার নাকে অপরিচিত কোনও ব্যক্তির গন্ধ আসে তাহলে তাঁর শরীরে স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

গন্ধেই দূর হবে ক্লান্তি!

গন্ধেই দূর হবে ক্লান্তি! প্রতীকী ছবি।

জার্নাল অফ পারসোন্যালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজিতে প্রকাশিত সেই গবেষণা পত্র অনুযায়ী, পুরুষসঙ্গী যখন দূরে থাকেন তখন অনেক মহিলাই সঙ্গীর টি-শার্ট পরেন, সঙ্গী বিছানার যে দিকটায় ঘুমোতেন সেই দিকে গিয়েই ঘুমিয়ে পড়েন। অথচ তাঁরা জানেন না কেন তাঁরা এই আচরণ করেন। গবেষণা অনুযায়ী পুরুষসঙ্গী কাছে না থাকলেও কেবল তাঁদের গন্ধই মহিলাদের মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর হাতিয়ার হতে পারে।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE
Popup Close
Something isn't right! Please refresh.