কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি কমান শরীরচর্চা করেই। ছবি:সংগৃহীত।
সকালে শৌচালয়ে ঢুকলেই অনেকেরই অফিস যেতে দেরি হয়ে যায়। কারণ একটাই— কোষ্ঠকাঠিন্য। যাঁরা সমস্যার শিকার, তাঁদের এমনিতেই খাবার খেতে হয় মেপে। তবুও সহজে মুক্তি পাওয়া যায় না এই সমস্যা থেকে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় দীর্ঘ দিন ধরে ভুগলে অনেক সময় অন্য কোনও রোগেরও ঝুঁকি থাকে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে যত দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়, ততই ভাল। ওষুধ খেয়ে কিংবা সঠিক নিয়ম মেনেও অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে দূরে থাকা যায় না। এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার আরও একটি পথ হতে পারে শরীরচর্চা। নিয়ম করে যদি ব্যায়াম করা যায়, তা হলে সুফল পাওয়া সম্ভব। তবে কোন ব্যায়ামগুলি করবেন, তা জেনে নেওয়া জরুরি।
বজ্রাসন
পেটের অঞ্চলে রক্ত সঞ্চালনের ক্ষেত্রে এই আসন অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। স্বাভাবিক ভাবেই, এতে হজম প্রক্রিয়ার সুবিধা হয়। কাজেই কোষ্ঠকাঠিন্যের ক্ষেত্রে বজ্রাসন অত্যন্ত কার্যকরী।
ভুজঙ্গাসন
হজমের প্রক্রিয়ার জন্য এই আসন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পেট এবং বিশেষ করে তলপেটের পেশিগুলির কর্মক্ষমতা বা শক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এই আসন অত্যন্ত কার্যকরী হয়ে উঠতে পারে।
ধনুরাসন
যাঁরা মাঝেমধ্যেই গ্যাস বা হজমের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের নিয়মিত ধনুরাসন অভ্যাস করা উচিত। কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যার ক্ষেত্রে এই আসন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
হলাসন
পিঠের পেশির শক্তিবৃদ্ধি সহ শরীরের বিভিন্ন পেশির ক্লান্তি মেটানোর ক্ষেত্রে এই আসন খুবই কার্যকর। হজমের প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে যাঁরা সমস্যার সম্মুখীন হন, তাঁদের এই আসন নিয়মিত অভ্যাস করা উচিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy