—প্রতীকী ছবি।
সিঁড়ি আমাদের নীচ থেকে ওপরে ওঠার গতিকে সাবলীল করার একটি সহজ মাধ্যম। বাস্তু মতে সিঁড়ির ব্যবহারের ওপর যথেষ্ট যত্নবান হওয়ার কথা উল্লেখ আছে। কারণ সিঁড়ি যেমন ওপরে ওঠাকে নির্দেশ করে, ঠিক তেমন নীচে নামার মাধ্যমও সিঁড়ি। তাই গৃহে এর গুরুত্ব বিশাল।
সিঁড়ি তৈরির সময় সিঁড়ির নীচে অনেকটা জায়গা পড়ে থাকে। জায়গাটি এমনিই ফাঁকা পড়ে থাকে বলে, আমরা সেটি ব্যবহারের জন্য নানা প্রকার জিনিস রেখে থাকি, কিন্তু বাস্তু মতে বলে, সিঁড়ির নীচে সব জিনিস রাখতে নেই। সিঁড়ির নীচে নোংরা আবর্জনাও রাখতে নেই এতে গৃহস্থের অমঙ্গল হয়।
দেখে নিই সিঁড়ির নীচে কী কী রাখতে নেই
ঠাকুরঘর
কোনও ভাবেই সিঁড়ির নীচে ঠাকুরঘর রাখা যাবে না, এতে ভগবান অত্যন্ত রুষ্ট হন।
রান্নাঘর
রান্নাঘর যদি সিঁড়ির নীচে করা হয়, তা হলে খাবারের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ‘নেগেটিভ এনার্জি’ শরীরে প্রবেশ করে।
বসার ঘর
সিঁড়ির নীচে বসার ঘর করা একেবারেই উচিত নয়, এটি বাড়ির মালিক বা অতিথি কারও পক্ষেই শুভ হয় না।
বিছানা
সিঁড়ির নীচে বিছানা করাও অত্যন্ত খারাপ। সিঁড়ির নীচে শোবার ব্যবস্থা থাকলে বাড়ির মানুষরা খুব বেশি অসুস্থ হয় এবং শারীরিক অবনতি ঘটে খুব দ্রুত।
বাথরুম
সিঁড়ির নীচে বাথরুম থাকলে বাড়ির উন্নতিতে বাধা সৃষ্টি হয়।
পড়ার ঘর
সিঁড়ির নীচে পড়ার ঘর থাকলে বাচ্চার লেখাপড়ায় অবনতি আসে।
সিঁড়ির নীচে কী কী রাখা যাবে
সিঁড়ির নীচে রাখা যেতে পারে গাড়ি, সাইকেল, যা আমাদের এগিয়ে চলাকে নির্দেশ করে। এ ছাড়া সিঁড়ির নীচে ঝাড়ু, জুতো এ সব রাখলে কোনও সমস্যা সৃষ্টি হয় না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy