Advertisement
২৭ এপ্রিল ২০২৪

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে সুস্থ থাকার উপায় গুলি জেনে নিন

সুস্থ এবং নীরোগ জীবনের জন্য আমরা সকলেই প্রার্থনা করি, কিন্তু ‘সুস্থ ও নীরোগ’ জীবন অত সহজলভ্য নয়। আমরা যদি একটু সচেতন হই তাহলে সহজেই আমাদের জীবনকে সুস্থ নীরোগ করে তুলতে পারি।

শ্রীমতী অপালা
শেষ আপডেট: ১৪ নভেম্বর ২০১৭ ০৪:০০
Share: Save:

সুস্থ থাকা আমাদের জীবনের প্রাথমিক শর্ত। সুস্থ এবং নীরোগ জীবনের জন্য আমরা সকলেই প্রার্থনা করি, কিন্তু ‘সুস্থ ও নীরোগ’ জীবন অত সহজলভ্য নয়।
আমরা যদি খুব সহজ কয়েকটি নিয়ম বা অভ্যাস বদলে ফেলার চেষ্টা করি বা একটু সচেতন হই তাহলে আমাদের জীবনকে সুস্থ নীরোগ করে তুলতে পারি।
সুস্থ থাকার জন্য জ্যোতিষ শাস্ত্র কী কথা বলছে দেখে নেওয়া যাক -
১) শোবার ঘর এবং বসার ঘরের রঙ অবশ্যই হালকা করবেন যদি পারিবারিক কলহ, পারস্পারিক বিবাদ-ঝগড়াকে এড়াতে চান। এর ফলে উত্তেজনা কম হয় এবং সম্পর্কে মাধুর্য বেড়ে যায়। ঘুম খুব ভাল হয়। কারণ হালকা রঙে মন শান্ত থাকবে, প্রেশার, মাথার যন্ত্রণা কম হবে। দৃষ্টি শক্তি বাড়বে।
২) বাড়িতে বাঁশগাছ লাগালে হার্ট ও রক্ত সংক্রান্ত যে কোনোও সমস্যা বৃদ্ধি পাবে।
৩) যে সকল গাছের গুঁড়ি থেকে দুধ জাতীয় পদার্থ নিঃসৃত হয় সেই সব গাছ যে বাড়িতে থাকে তাদের বাসিন্দাদের সর্দি, ফুসফুস সংক্রান্ত এবং অণ্ডকোষ সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়।
৪) যে বাড়িতে নলকূপ, কুয়ো বা ট্যাঙ্কের বদ্ধ জল দূষিত হয়ে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে সেখানে বাচ্চারা তাড়াতাড়ি অসুস্থ হয়ে পড়ে।
৫) বাড়ির উত্তর বা পূর্ব দিকে রাস্তা থাকলে বাসিন্দাদের মানসিক সমস্যা হয় না এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুব শুভ।
৬) পূর্বদিক, উত্তরদিক, ঈশান কোণের বাড়ি সুস্থ ও নীরোগ রাখে।
৭) যদি ভারি জিনিস বায়ুকোণে রাখা হয় তাহলে গ্যাস, পেটের সমস্যা, হাড়ের সমস্যা, মানসিক অশান্তি বৃদ্ধি পায়।
৮) যদি বাড়ির শোবার ঘর ঈশান কোণে হয় তাহলে অনিদ্রা জনিত রোগ এবং ব্লাড প্রেশার বৃদ্ধি পায়।
৯) অগ্নিকোণে জলের ব্যবস্থা থাকলে বাসিন্দাদের পেটের অসুখ হতে পারে।
১০) যদি বাথরুম ঈশান কোনে হয় তাহলে দুশ্চিন্তা বাসিন্দাদের পিছু ছাড়ে না।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE