দোলযাত্রা প্রধানত বৈষ্ণব ধর্মীয় লোকেদের উৎসব হলেও সকলেই এই উৎসবে মেতে ওঠেন। দোলযাত্রা পালিত হয় ফাল্গুনী পূর্ণিমায়। দোলপূর্ণিমা তিথিতে শ্রীধাম বৃন্দাবনে শ্রীরাধিকা এবং অন্যান্য গোপিনীদের সঙ্গে আবির খেলায় মেতে উঠেছিলেন শ্রীকৃষ্ণ। সেই কারণে দোলপূর্ণিমার তিথিতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং শ্রীরাধার বিগ্রহ নিয়ে শোভাযাত্রা বার হয় এবং আবির খেলায় মেতে ওঠেন বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের লোকজন। দোল উৎসব ফাল্গুনী পূর্ণিমা তিথিতে পালিত হলেও এই উৎসবের সূচনা হয় পূর্বদিবস হোলিকা দহন বা নেড়াপোড়ার মাধ্যমে। এই দোলপূর্ণিমার পুণ্য তিথি মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যদেবেরও জন্মতিথি। আগামী ১৪ মার্চ শুক্রবার শ্রীকৃষ্ণের দোলযাত্রা উৎসব।
আরও পড়ুন:
বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুসারে–
পূর্ণিমা তিথি আরম্ভ–
ইংরেজি– ১৩ মার্চ, বৃহস্পতিবার।
বাংলা– ২৯ ফাল্গুন, বৃহস্পতিবার।
সময়– সকাল ১০টা ৩৭ মিনিট।
পূর্ণিমা তিথি শেষ–
ইংরেজি– ১৪ মার্চ, শুক্রবার।
বাংলা– ৩০ ফাল্গুন, শুক্রবার।
সময়– সকাল ১২টা ২৫ মিনিট।
শ্রীকৃষ্ণের দোলযাত্রা।
আরও পড়ুন:
গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে–
পূর্ণিমা তিথি আরম্ভ–
ইংরেজি– ১৩ মার্চ, বৃহস্পতিবার।
বাংলা– ২৮ ফাল্গুন, বৃহস্পতিবার।
সময়– সকাল ১০টা ২২ মিনিট ২৩ সেকেন্ড।
পূর্ণিমা তিথি শেষ–
ইংরেজি– ১৪ মার্চ, শুক্রবার।
বাংলা– ২৯ ফাল্গুন, শুক্রবার।
সময়– সকাল ১১টা ৩৩ মিনিট ৪৯ সেকেন্ড।
শ্রীকৃষ্ণের দোলযাত্রা।