যে কোনও কাজে চূড়ান্ত সফলতার জন্য প্রচেষ্টা এবং পরিশ্রম অবশ্যই প্রয়োজন। আর তার সঙ্গে প্রয়োজন গ্রহের সমর্থন।
যে কোনও প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে নীতি এবং আইন অনুযায়ী অনেক কথা বলা উচিত নয়, বা বলা যায় না। আইপিএল এর ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম নয়। আইপিএল এর চূড়ান্ত ফল আমরা দেখেছি। ১৮ বছরের অপেক্ষার শেষে ট্রফি জিতেছে বেঙ্গালুরু। কোহলিরা যে এ বারের আইপিএল জিততে পারে, তা আগেই গণনা করেছিল আনন্দবাজার ডট কম। কিন্তু কোন জিতল আরসিবি? কী বলছে জ্যোতিষ?
আরও পড়ুন:
যেহেতু প্রতিযোগিতা, সুতরাং প্রতিযোগীর সঙ্গে তুলনা অবশ্যই প্রয়োজন। অর্থাৎ দুই প্রতিযোগীর মধ্যে শুভ গ্রহের প্রভাব কে বেশি পাবে, প্রথমেই নজর রাখতে হবে সে দিকে।
দুই দলের অধিনায়ক দলকে নেতৃত্ব দেন। সেই কারণে অন্যান্য খেলয়াড়দের তুলনায় অধিনায়কের গ্রহের বিচার বিচার বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
গ্রুপ পর্ব পেরিয়ে শেষ চারের লড়াই ছিল পঞ্জাব, গুজরাত, বেঙ্গালুরু এবং মুম্বইয়ের। প্রত্যেক দল সাবলীল ভাবে জয়ের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছিল। গ্রহের অবস্থান অনুযায়ী গুজরাত এবং মুম্বইয়ের তুলনায় বাকি দুই দলের বিশেষ সুবিধা প্রাপ্তির সম্ভাবনা ছিল প্রবল। এ কথা আগেই আমরা জানিয়েছিলাম। সঠিক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণই গুজরাত এবং মুম্বইকে জয়ের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারত। কিন্তু গ্রহই তা করতে দেয়নি। অন্য দিকে গ্রহের অবস্থান অনুযায়ী বেঙ্গালুরুর ক্ষেত্রে এই প্রতিযোগিতায় বিশেষ আনুকূল্য লাভের সম্ভাবনা ছিল প্রবল।
আরও পড়ুন:
যে ১০টি দল এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল, ক্ষমতার দিক থেকে তাদের কেউই খুব পিছিয়ে ছিল না। কোনও দলই হারার জন্য মাঠে নামে না। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সব দলই জয়ের লক্ষ্যে আপ্রাণ লড়াই করে গিয়েছে। বেঙ্গালুরুর ক্ষেত্রে গ্রহের অবস্থান এই প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিশেষ সাফল্য দান করেছে।