Advertisement
২৭ এপ্রিল ২০২৪
Kidnap

‘অপহরণের’ ১৭ বছর পর মিলল খোঁজ, দিল্লির গোপালপুরী থেকে উদ্ধার তরুণী

২০০৬ সালে তাঁদের ১৫ বছরের মেয়েকে অপহরণের অভিযোগে থানায় ডায়েরি করেন এক দম্পতি। যদিও এটি অপহরণের ঘটনা, না কি ১৭ বছর আগে ওই কিশোরী স্বেচ্ছায় বাড়ি ছেড়েছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

Representational Image of Delhi Police

গোপন সূত্রে খবর পেয়ে দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির গোপালপুরী এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালায় সীমাপুরী থানার একটি দল। —প্রতীকী ছবি।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৬ মে ২০২৩ ১১:৫১
Share: Save:

কিশোরী মেয়েকে অপহরণ করা হয়েছে বলে ১৭ বছর আগে থানায় ডায়েরি করেছিলেন তার মা-বাবা। চলতি সপ্তাহে দিল্লির গোপালপুরী এলাকায় ওই দম্পতির মেয়ের খোঁজ মিলেছে বলে বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছে দিল্লি পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে খবর, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির গোপালপুরী এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালায় সীমাপুরী থানার একটি দল। ওই এলাকা থেকে ১৭ বছর আগে অপহৃত কিশোরীর খোঁজ মিলেছে। সেই কিশোরী এখন ৩২ বছরের তরুণী। শাহদরা জেলার গোপালপুরীতে একটি ভাড়াবাড়িতে বসবাস করছিলেন তিনি।

২২ মে তরুণীর খোঁজ পাওয়ার পর তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শাহদরার ডিসিপি রোহিত মীনা। সংবাদমাধ্যমের কাছে তিনি আরও জানিয়েছেন, ২০০৬ সালে তাঁদের ১৫ বছরের মেয়েকে অপহরণের অভিযোগে গোপালপুরী থানায় ডায়েরি করেছিলেন এক দম্পতি। তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৬৩ ধারায় অপহরণের কেস করা হয়েছিল।

যদিও এটি অপহরণের ঘটনা, না কি ১৭ বছর আগে ওই কিশোরী স্বেচ্ছায় বাড়ি ছেড়েছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। মীনা বলেন, ‘‘তদন্তের পাশাপাশি তরুণীকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা গিয়েছে যে (১৭ বছর আগে) বাড়ি থেকে বেরিয়ে দীপক নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে উত্তরপ্রদেশের বালিয়া জেলার চেরডি গ্রামে বসবাস করছিলেন তিনি। তবে লকডাউনের সময় দীপকের সঙ্গে ঝামেলা হওয়ায় সেখান থেকে দিল্লি চলে আসেন। এর পর গোপালপুরীতে একটি ভাড়াবাড়িতে থাকতে শুরু করেন।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Kidnap Crime Delhi Delhi Police
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE