Advertisement
৩০ এপ্রিল ২০২৪
Viral

প্রেমিকের সঙ্গে ঝগড়া করে ১৫০ ফুট উঁচু টাওয়ারে তরুণী! রাগ ভাঙাতে পিছু নিলেন যুবকও

ছত্তীসগঢ়ের এক তরুণী পাশের গ্রামের যুবকের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। ঝামেলা হওয়ায় রাগ করে ১৫০ ফুট উঁচু টাওয়ারে উঠে পড়েন তিনি।

Girl climbs 150 feet tower after fighting with boyfriend and he also follows her in Chhatisgarh.

বৈদ্যুতিন টাওয়ারের উপরে উঠে পড়েছেন যুগল। ছবি: টুইটার।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
রায়পুর শেষ আপডেট: ০৭ অগস্ট ২০২৩ ১০:৪৮
Share: Save:

প্রেমিকের সঙ্গে ঝগড়া করে ১৫০ ফুট উঁচু বিদ্যুতের টাওয়ারে উঠে পড়লেন তরুণী। তাঁর রাগ ভাঙাতে পিছন পিছন টাওয়ার বেয়ে উঠলেন যুবকও। ঘটনার ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে।

ভাইরাল ভিডিয়োটিতে দেখা গিয়েছে, একটি বিশাল উঁচু টাওয়ার। তার একেবারে চূড়ায় উঠে পড়েছেন তরুণী। তাঁকে ভাল করে দেখাও যাচ্ছে না। কেবল টাওয়ারের শীর্ষে একটি ছোট কালো বিন্দুর মতো দেখাচ্ছে তাঁকে। ভিডিয়োটি একটু জুম করার পর দেখা যায়, একটি নয়, দু’টি কালো বিন্দু আছে টাওয়ারের গায়ে। দ্বিতীয় বিন্দুটি তরুণীর প্রেমিক। তিনি তখনও পুরোপুরি টাওয়ারের মাথায় উঠতে পারেননি। ধীরে ধীরে একের পর এক ধাপ উঠে চলেছেন তিনি। প্রেমিকার কাছে পৌঁছতে তাঁরও আর বেশি দেরি নেই। এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।

ঘটনাটি ছত্তীসগঢ়ের গোরেলা পেন্দ্রা মারওয়াহি জেলার। ভিডিয়োটি ভাইরাল হওয়ার পর পুলিশ দ্রুত পদক্ষেপ করেছে। ঘটনার খবর পেয়েই তারা এলাকায় পৌঁছয়। ৩০ মিনিটের মধ্যে দু’জনকেই টাওয়ার থেকে নিরাপদে নীচে নামিয়ে আনা হয়।

পুলিশ জানিয়েছে, ওই তরুণীর নাম অনিতা। তিনি পাশের গ্রামের মুকেশ নামে এক যুবকের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে সম্প্রতি কোনও বিষয়কে কেন্দ্র করে ঝামেলা হয়। রাগ করে টাওয়ারে উঠে পড়েন তরুণী। তিনি যাতে সেখান থেকে ঝাঁপ না দেন, বা অন্য কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তা নিশ্চিত করতে পিছন পিছন উঠেছিলেন যুবকও। ঘটনাটি পুলিশ তদন্ত করে দেখছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Viral Video Chhattisgarh Love Affair
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE