সুলতানা।
বিয়ের পর থেকেই তাঁরা একটা আতঙ্কে ভুগছিলেন। কোনও বিপদ নেমে আসতে পারে এই আশঙ্কাও করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু নাগরাজুকে এ ভাবে খুন করা হবে তা ভাবতেও পারেননি বলে জানিয়েছেন সুলতানা।
প্রথমত, পরিবারের অমতে বিয়ে করেছিলেন সুলতানা। তাও আবার ভিন্ধর্মে। ফলে বিপদের ঝুঁকিটা এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছিল। হায়দরাবাদে পালিয়ে বিয়ে করলেও আতঙ্ক কিন্তু পিছু ছাড়েনি। সুলতানা বলেন, “যদি আমরা বিয়ে করি তা হলে আমার দাদা কিছু একটা করতে পারে। মা সতর্ক করেছিল আমাদের।” কেউ যাতে তাঁদের হদিশ না পায় তাই বিয়ের পর পরই ফোনের সিম বদলে ফেলেছিলেন সুলতানা এবং নাগরাজু। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না।
সুলতানার অভিযোগ, এক মাস আগেও নাগরাজুকে খুঁজে বার করার চেষ্টা করেছিলেন তাঁর দাদা। কিন্তু পাননি। বুধবারই নাগরাজুর হদিশ পান সুলতানার দাদা। তার পরই সন্ধ্যায় তাঁর উপর হামলা চালান।
সুলতানা বলেন, “বিয়ের আগেও আমাকে খুন করার চেষ্টা করেছিল দাদা। দু’বার আমাকে ফাঁস দিয়ে মারার চেষ্টা করেছিল।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy