ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্রাক্তন প্রধানের মতে, এই বিমানের ডানা দুটি সাধারণের থেকে আকারে বড়। সেই কারণে এটির থেকে বিশেষ পাইপ সংযুক্তির মাধ্যমে একসঙ্গে দুটি যুদ্ধ বিমানে জ্বালানি দেওয়া সম্ভব।
মাঝ আকাশেই যুদ্ধবিমানে জ্বালানি ভরা যাবে এই বিমান থেকে। আবার বিমানটি ব্যবহার করা যাবে যাত্রী নিয়ে যাওয়ার এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স হিসাবেও। এয়ারবাস ৩৩০ এমএমআরটি এমনই একটি বিশেষ বিমান। ভারতীয় বিমান বাহিনী ফ্রান্সের থেকে এমনই ৬টি বিমান কেনার কথা ভাবছে। আন্তর্জাতিক বাজার করোনার কারণে এখন অনেকটাই নিম্নমুখী। তাই এই সময়ে এই ‘মিড এয়ার রিফুয়েলারস’ কিনতে পারলে লাভ হবে ভারতেরই, মনে করছেন অনেকে।
ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্রাক্তন প্রধানের মতে, এই বিমানের ডানা দুটি সাধারণের থেকে আকারে বড়। সেই কারণে এটির থেকে বিশেষ পাইপ সংযুক্তির মাধ্যমে একসঙ্গে দুটি যুদ্ধ বিমানে জ্বালানি দেওয়া সম্ভব। এ ছাড়া এটিতে ২৬০ জনকে বহন করাও সম্ভব হবে। সে ক্ষেত্রে কার্গো অর্থাৎ মালবহনের জায়গায় তেল রাখা যাবে। আবার এটিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স হিসাবেও উদ্ধারকাজে ব্যবহার করা সম্ভব হবে। চাইলে এই তিনটি পরিষেবা একসঙ্গে নেওয়াও সম্ভব।
আরও পড়ুন: নীলবাড়ির লক্ষ্যে মমতা-মোকাবিলা, বঙ্গ বিজেপির বাছাই একাদশ
যে কোনও বিমানবাহিনীর ক্ষেত্রে মাঝ আকাশে জ্বালানি দেওয়ার ট্যাঙ্ক থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এটি ব্যবহার করা যাবে সু-৩০ বা রাফালের মতো বিমানের জন্যও। আপাতত ভারতের হাতে ‘মিড এয়ার রিফুয়েলারস’ রয়েছে সাতটি। এগুলি রাশিয়ার প্রযুক্তিতে তৈরি, নাম আইএল-৭৬ এম। অন্য দিকে পাকিস্তানের হাতে রয়েছে এই একই প্রযুক্তির চারটি বিমান। চিনের হাতে এই বিমানগুলি ছাড়াও রয়েছে পুরনো ১০টি বিমান, যেগুলিকে নতুন ভাবে তৈরি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ১০ বছরে ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ শিকার হবেন চরম দারিদ্র্যের, রাষ্ট্রপুঞ্জের গবেষণায় দাবি
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy