Advertisement
E-Paper

Lakhimpur Kheri: লখিমপুর: দিনভর অচল রইল সংসদ

বাইরে সংসদ চত্বরে গাঁধী মূর্তির সামনে ধর্নারত সাসপেন্ড হওয়া ১২ জন বিরোধী দলের সাংসদ একটি গণসংসদের আয়োজন করেন।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৬:৪৭

লখিমপুর খেরি কাণ্ডের জেরে সপ্তাহের শেষ দিনে আজ সংসদের দু’টি কক্ষই কার্যত অচল রইল। রাজ্যসভা শুরু হওয়ার পরই কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস-সহ বিরোধীরা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্রের অপসারণের দাবিতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে ওয়েলে নেমে আসেন। গোটা দিনের জন্যই রাজ্যসভা মুলতুবি করে দেওয়া হয়। লোকসভাও ওই একই দাবিতে উত্তাল হয় সকাল থেকেই। দফায় দফায় মুলতুবির পরে অধিবেশন সোমবার সকাল পর্যন্ত মুলতুবি করে দেন স্পিকার।

বাইরে সংসদ চত্বরে গাঁধী মূর্তির সামনে ধর্নারত সাসপেন্ড হওয়া ১২ জন বিরোধী দলের সাংসদ একটি গণসংসদের আয়োজন করেন। সেখানে চেয়ারম্যান, স্পিকার, বিরোধী দলনেতা, সংসদ বিষয়ক মন্ত্রীর ভূমিকায় থাকেন সাসপেন্ড হওয়া বিভিন্ন সাংসদেরা। তৃণমূলের সাসপেন্ড হওয়া সাংসদ দোলা সেন বলেন, “এগারোটা থেকে বারোটা পর্যন্ত আমরা এই অধিবেশন চালিয়েছি। রাজ্যসভা থেকে অন্য বিরোধী সাংসদরাও এসে যোগ দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন আপ-এর সঞ্জয় সিংহ, এসপি-র বিশ্বম্ভর নিষাদরা। পরে আসেন কংগ্রেসের মল্লিকার্জুন খড়্গে, আনন্দ শর্মারা। আমরা মূল্যবৃদ্ধি, কৃষকদের এমএসপি-র আইনি গ্যারান্টি, বেসরকারিকরণের নামে দেশকে বেচে দেওয়া, অজয় মিশ্রের অপসারণের মতো বিষয়গুলি নিয়ে নিজেদের বক্তব্য পেশ করেছি সেখানে। যেহেতু আমাদের রাজ্যসভায় বলতে দেওয়া হয় না, তাই এই কর্মসূচি।” লখিমপুর খেরি কাণ্ড নিয়ে তৃণমূলের বিক্ষোভ প্রসঙ্গে বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষের মন্তব্য, “কলকাতা বা রাজ্যের অন্যান্য প্রান্তে যে সব খুন, নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটে, তা নিয়ে কোনও তদন্ত হয় না। তৃণমূলের কোনও দল সেখানে যায় না। ওরা অন্য রাজ্যে টিম পাঠায়। অসম, উত্তরপ্রদেশ, মনিপুরে প্রতিনিধি দল পাঠায়। ভেবেছিলাম, হেলিকপ্টার ভেঙে পড়ল, সেখানেও বোধ হয় তৃণমূলের টিম যাবে!”

Rajya Sabha TMC Congress
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy