ঘুমিয়ে পড়েছে চিতাবাঘের ছানা ছবি: টুইটার থেকে।
বৃষ্টির মধ্যে মুম্বইয়ের রাস্তায় হঠাৎ দেখা যায় একটি চিতাবাঘের বাচ্চাকে। জলে ভিজে জবুথবু। ভয়ে ভয়ে এদিক ওদিক যাওয়ার চেষ্টা করছিল। বাচ্চাটিকে উদ্ধার করে বন দফতর ও পুলিশ। তার গা মুছিয়ে কম্বলে জড়িয়ে কিছুক্ষণ রাখতেই দেখা যায় ঘুমিয়ে পড়েছে সে।
ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বইয়ের অ্যারেতে। বুধবার সন্ধ্যায় চিতাবাঘের বাচ্চাটিকে রাস্তায় ঘুরতে দেখে পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা। খবর যায় বন দফতরেও। সঙ্গে সঙ্গে সেখানে গিয়ে বাচ্চাটিকে উদ্ধার করেন তাঁরা। পুলিশের তরফে বাচ্চাটির ছবি প্রকাশ করা হয়। সেখানে দেখা যায় বাচ্চাটিকে কম্বলে জড়িয়ে কোলে নিয়ে ঘুরছেন এক পুলিশকর্মী। কোলের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়েছে সে। পুলিশ জানিয়েছে, প্রথমে কিছুটা ভয় পেলেও ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয় সে। উদ্ধারকারীদের সঙ্গে খানিক খেলাধুলোর পরে নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ে বাচ্চাটি। আপাতত বনকর্মীদের কাছেই সেটি থাকবে। শারীরিক পরীক্ষার পরে বাচ্চাটিকে ফের জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে বলেই জানিয়েছেন তাঁরা।
माननीय @Dev_Fadnavis जी, यह वही जगह है जहाँ आप आरे में कारशेड बनाना चाहते थे, आज एक तेंदुए का बच्चा वहाँ से बाहर आता नज़र आ रहा है..
— sohit mishra (@sohitmishra99) September 28, 2021
आरे को जंगल घोषित किया गया है, लेकिन अबतक कारशेड के लिए लगाए गए इस टिन को हटाया नहीं गया है, उम्मीद है यह भी जल्द किया जाएगा @AUThackeray pic.twitter.com/E63EgFlVXj
মুম্বইয়ের রাস্তায় মাঝেমধ্যেই চিতাবাঘ ও অন্যান্য বণ্যপ্রাণীকে ঘুরতে দেখা যায়। বণ্যপ্রাণীদের নিয়ে কাজ করা সংগঠন ও পরিবেশবিদদের অভিযোগ, পরিকল্পনা না করে সবুজকে ধ্বংস করে একের পর এক আবাসন তৈরি করার ফলেই সঞ্জয় গাঁধী জাতীয় উদ্যান থেকে বণ্যপ্রাণীরা বেরিয়ে আসে। অবশেষে গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে মহারাষ্ট্র সরকার সিদ্ধান্ত নেয় অ্যারেতে সঞ্জয় গাঁধী জাতীয় উদ্যানের কাছে ৬০০ একর এলাকা সংরক্ষণ করা হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy