Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
Telangana

বিলবোর্ডে উঠে পড়লেন মত্ত যুবক, তাঁকে নামাতে হুলস্থুল তেলঙ্গানায়

ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, এক যুবক ৩০ ফুট উঁচু একটি বিলবোর্ড থেকে ঝুলছেন। নীচে তখন পথচারীরা চিৎকার করে তাঁকে নেমে আসার জন্য অনুরোধ করছিলেন। কিন্তু কিছুতেই নামতে রাজি হচ্ছিলেন না যুবক।

মত্ত যুবকের কাণ্ড ঘিরে হুলস্থুল তেলঙ্গানার সিদ্দিপেটে।

মত্ত যুবকের কাণ্ড ঘিরে হুলস্থুল তেলঙ্গানার সিদ্দিপেটে। প্রতীকী ছবি।

সংবাদ সংস্থা
হায়দরাবাদ শেষ আপডেট: ১৩ জানুয়ারি ২০২৩ ১৩:৪৮
Share: Save:

মত্ত অবস্থায় বিলবোর্ডে উঠে পড়েছিলেন এক যুবক। তাঁকে নামাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হল পুলিশ এবং দমকলকে। বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে তেলঙ্গানার সিদ্দিপেট এলাকায়। সেই ঘটনার একটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এসেছে। যদিও ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।

ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, এক যুবক ৩০ ফুট উঁচু একটি বিলবোর্ড থেকে ঝুলছেন। নীচে তখন পথচারীরা চিৎকার করে তাঁকে নেমে আসার জন্য অনুরোধ করছিলেন। কিন্তু কিছুতেই নামতে রাজি হচ্ছিলেন না ওই যুবক। তত ক্ষণে পুলিশ এবং দমকলের কাছে খবর পৌঁছে গিয়েছিল। অনেক ক্ষণ বিলবোর্ড ধরে ঝুলে থাকার পর একটি হাত ফস্কে যায় যুবকের। প্রায় পড়ে যাচ্ছিলেন তিনি। নীচে তখন পথচারীদের মধ্যে ‘গেল…গেল’ রব উঠে গিয়েছিল। কিন্তু যুবক নিজেকে সামলে নিয়েছিলেন।

এর মধ্যেই একটি হলুদ রঙের বাসকে ওই বিলবোর্ডের নীচে এনে দাঁড় করানো হয়। আর বেশিক্ষণ ধরে রাখতে না পারায়, ওই বিলবোর্ডে লাগানো দড়ি ধরে বাসের ছাদে নেমে আসেন যুবক। তার পর তাঁকে ধরে নীচে নামানো হয়। সিদ্দিপেট পুলিশ কমিশনার এন শ্বেতা বলেন, “যুবক মত্ত অবস্থায় ছিলেন। তাঁর কারণে ওই এলাকায় যানজট এবং একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। যদিও যুবককে নামিয়ে তাঁর পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। যুবকের বিরুদ্ধে একটি মামলাও রুজু করেছে পুলিশ।” এই দৃশ্য দেখে নেটাগরিকদের অনেকেই শোলে ছবিতে ধর্মেন্দ্রর (বীরু) জলের ট্যাঙ্কে উঠে পড়ার দৃশ্যের উল্লেখ করেছেন। যদিও সিদ্দিপেটের ঘটনার ক্ষেত্রে ঠিক কী কারণ ছিল, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Telangana Drunk Man
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE