Advertisement
১১ মে ২০২৪
Viral

খুন ও ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগে আট বছর জেলে, মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর ‘ক্ষতিপূরণ’ চাকরি

এ ছাড়াও, যে সময়ে ঘটনা ঘটেছিল, উত্তেজিত জনতা তখন জিবলের বাড়ি পুড়িয়ে দেয়। মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, একটি নতুন বাড়িও তৈরি করে দেওয়া হবে তাঁকে।

মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ। ফাইল চিত্র

মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ। ফাইল চিত্র

সংবাদ সংস্থা
ইম্ফল শেষ আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০২১ ১৩:০৭
Share: Save:

খুন ও ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল থৌডম জিবল সিংহের বিরুদ্ধে। অভিযোগ ছিল, আট বছর আগে একটি প্যাথোলজি সেন্টারের জুনিয়ার রিসার্চ ফেলো বা গবেষককে ধর্ষণ করে খুন করেছেন তিনি। সেই অভিযোগে আট বছর জেলে থাকতে হল তাঁকে। শেষে স্থানীয় একটি আদালত সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা ঘোষণা করতেই মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ তাঁকে সরকারি চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দিলেন।

সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ২০১৩ সালে খুন ধর্ষণের ঘটনায় আট বছর জেলেই থাকতে হয়েছে জিবল সিংহকে। এতদিন বিচার চলার পর সম্প্রতি একটি স্থানীয় আদালতে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হন। আদালত সমস্ত রকম অভিযোগ থেকে তাঁকে মুক্তি দেয়।

মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ তারপরেই দেখা করেন মিথ্যা মামলায় এতদিন জেলে জিবলের সঙ্গে। সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, সেখানেই বীরেন সিংহ বলেছেন, নির্দোষ হওয়া সত্ত্বেও এতদিন জেলে থাকতে হয়েছে যাঁকে, তাঁকে একটি সরকারি চাকরি দেওয়া হবে। মণিপুর সরকারের বন বিভাগে তিনি কাজ পাবেন।

এ ছাড়াও, যে সময়ে ঘটনা ঘটেছিল, উত্তেজিত জনতা তখন জিবলের বাড়ি পুড়িয়ে দেয়। মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, একটি নতুন বাড়িও তৈরি করে দেওয়া হবে তাঁকে। পাশাপাশি, পরিবারের সমস্তরকম নিরাপত্তার দায়িত্বও সরকার নেবে বলেও জানিয়েছেন।

গত সোমবার ইম্ফল পূর্ব আদালতের বিচারক এম মনোজ কুমার সমস্ত অভিযোগ থেকে মুক্তি দেন জিবলকে। পাশাপাশি, দ্রুত জেল থেকে তাঁকে মুক্তি দেওয়ার কথা বলেন।

আরও পড়ুন: টিকা নষ্টের হিসেব কষে ফেলল কেন্দ্র, ১০০ জনের জন্য দরকার ২২২টি

আরও পড়ুন: ​চিনের ‘অভিনব’ অস্ত্র প্রয়োগেই জটিল হয় পরিস্থিতি: প্রতিরক্ষা মন্ত্রক

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Viral
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE