Advertisement
০৬ মে ২০২৪
Firing in Delhi

জন্মদিনের পার্টিতে তাণ্ডব, দুষ্কৃতীদের ছোড়া গুলি এ ফোঁড় ও ফোঁড় করে দিল মুখ!

প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, দুষ্কৃতীরা হুড়মুড়িয়ে দোতলায় উঠে পড়ে। তার পর ৭-৮ রাউন্ড গুলি চালায়। গুলির আওয়াজে তখন চার দিকে আতঙ্কে ছোটাছুটি শুরু হয়ে গিয়েছিল।

জন্মদিনের পার্টিতে দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব।

জন্মদিনের পার্টিতে দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব। ছবি: সংগৃহীত।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০২৩ ১১:৩১
Share: Save:

দুষ্কৃতীদের তাণ্ডবে জন্মদিনের পার্টির আনন্দ বদলে গেল আতঙ্ক আর শোকের আবহে। পার্টি চলাকালীন কয়েক রাউন্ড গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে। তার মধ্যে একটি গুলি ওই পার্টিতে থাকা এক ব্যক্তির মুখ ফুঁড়ে বেরিয়ে যায়। তাঁকে এমসের ট্রমা কেয়ারে ভর্তি করানো হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লির ফতেপুর বেরির জোনাপুর গ্রামে।

পুলিশ সূত্রে খবর, জোনাপুর গ্রামের একটি বাড়িতে শুক্রবার জন্মদিনের পার্টির আয়োজন করা হয়েছিল। অনেক অতিথি এবং পড়শি সেই পার্টিতে শামিল হয়েছিলেন। সবাই যখন পার্টির আনন্দে মশগুল তখনই সেখানে হাজির হয় ৭-৮ জনের সশস্ত্র দুষ্কৃতীদল। তাদের নেতৃত্বে ছিল রণপাল নামে এক দুষ্কৃতী।

প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, দুষ্কৃতীরা হুড়মুড়িয়ে দোতলায় উঠে পড়ে। তার পর ৭-৮ রাউন্ড গুলি চালায়। গুলির আওয়াজে তখন চার দিকে আতঙ্কে ছোটাছুটি শুরু হয়ে গিয়েছিল। তখন দুষ্কৃতীদের থামাতে প্রমোদ নামে এক ব্যক্তি এগিয়ে যান। তিনি রণপালকে সেখান থেকে দলবল নিয়ে চলে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। অভিযোগ, এতে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। প্রমোদকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় রণপাল। প্রমোদের ভাই বিনোদ জানিয়েছেন, রণপালের ছোড়া গুলি তাঁর দাদার মুখ ভেদ করে বেরিয়ে গিয়েছে। গুরুতর জখন অবস্থায় এমসের ট্রমা কেয়ারে ভর্তি করানো হয়েছে তাঁকে।

বিনোদ আরও জানিয়েছেন, যাওয়ার সময় রণপালরা আরও দু’রাউন্ড গুলি চালায়। পুলিশ ওই দুষ্কৃতীদলের খোঁজ চালাচ্ছে। কী কারণে জন্মদিনের পার্টিতে তারা এসেছিল, কে তাদের লক্ষ্য ছিল, সব খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Firing in Delhi birthday party
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE