Advertisement
E-Paper

টুইটার, ফেসবুক বা কোনও নেটমাধ্যমের কর্মীকে জেলে ভরার হুমকি দেওয়া হয়নি, দাবি কেন্দ্রের

একই সঙ্গে মন্ত্রক স্মরণ করিয়ে দিয়েছে যে, সমস্ত নেটমাধ্যমকে ভারতের আইন এবং সংবিধান মেনে চলতে হবে, যেমনটা অন্য সংস্থাগুলোও করে।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৪ মার্চ ২০২১ ১৬:৫৫
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

নেটমাধ্যমের কোনও কর্মীকে কখনওই হুমকি দেওয়া হয়নি। রবিবার এ কথা জানাল কেন্দ্র। ফেসবুক, টুইটার, হোয়াসঅ্যাপ-এর মতো নেটমাধ্যমের কর্মীদের জেলে ভরার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ ওঠে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগকে খারিজ করে দিয়ে কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক পাল্টা দাবি করেছে, কখনওই তারা এমন কথা বলেনি। একই সঙ্গে মন্ত্রক স্মরণ করিয়ে দিয়েছে যে, সমস্ত নেটমাধ্যমকে ভারতের আইন এবং সংবিধান মেনে চলতে হবে, যেমনটা অন্য সংস্থাগুলোও করে।

মন্ত্রক আরও জানিয়েছে, সংসদে জানানো হয়েছে যে, নেটমাধ্যমে গ্রাহকরা সরকার, প্রধানমন্ত্রী বা যে কোনও মন্ত্রীর সমালোচনা করতে পারেন। কিন্তু হিংসা, ভেদাভেদ এবং সন্ত্রাসবাদকে উস্কানি দিতে যদি নেটমাধ্যমকে ব্যবহার করা হয়, তা হলে তা বরদাস্ত করা হবে না।

কৃষক আন্দোলনকে ঘিরে টুইটারকে ব্যবহার করে অনেকেই সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। সরকার তখন অভিযোগ তুলেছিল, এই নেটমাধ্যমকে ব্যবহার করে ভারতের বিরুদ্ধে একটা ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এই ঘটনায় খলিস্তানি যোগেরও অভিযোগ তোলে সরকার। সেই অভিযোগে বহু টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। সরকারের নির্দেশ এবং দেশের তথ্যপ্রযুক্তি আইন মানছে না বলে টুইটারকে সতর্ক করে কেন্দ্র। যা নিয়ে সরকারের সঙ্গে টুইটারের একটা টানাপড়েনের আবহ তৈরি হয়।

এর পরই সরকারের বিরুদ্ধে নেটমাধ্যমের কর্মীদের জেলে ভরার হুমকির অভিযোগ ওঠে। রবিবার সেই অভিযোগের জবাব দিল কেন্দ্র। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে যে, সরকারের তরফ থেকে লিখিত বা মৌখিক কোনও ভাবেই নেটমাধ্যমের কর্মীদের জেলে ভরার হুমকি দেওয়া হয়নি।

Social Media Centre
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy