ত্রিশনিত অরোরা
বয়স মাত্র ২২। স্কুলে ফেল করা ছেলেটি আজ একটি কোম্পানির মালিক। ছোটবেলা থেকেই কম্পিউটারের প্রতি ঝোঁক। সর্বক্ষণ কম্পিউটার নিয়ে মেতে থাকতে থাকতে পড়াশোনাটাও প্রায় গোল্লায় গিয়েছিল। এর জন্য আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবের কম টিপ্পনি সহ্য করেননি! ইনি হলেন ত্রিশনিত অরোরা। আজ তিনি সফল এথিকাল হ্যাকার। সার্টিফায়েড হ্যাকাররাও এখন তাঁর সাহায্য নেন। লুধিয়ানার মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে আসা ত্রিশনিত জানিয়েছেন, ছোটবেলা থেকে কম্পিউটারের প্রতি টান ছিল। যখন তিনি অষ্টম শ্রেণিতে পড়েন, সেই সময় এথিকাল হ্যাকিংয়ের প্রতি ভালবাসা জন্মায়। বাবা-মার বিরোধ সত্ত্বেও ওই পথেই এগিয়েছেন ত্রিশনিত। কী ভাবে অন্য কোম্পানিগুলোর ডেটা হ্যাক করা যায় এবং হ্যাকিংয়ের জন্য কী কী পদ্ধতি অবলম্বন করা হয় সব নিজের আয়ত্তে আনেন। প্রথমে ছোট ছোট কোম্পানিগুলো থেকে ডাক পেতেন। তার পর নিজেই একটি কোম্পানি খুলে ফেলেন। শুনলে আরও আশ্চর্য হবেন, সাইবার সিকিওরিটি সংক্রান্ত বিষয়ে সিবিআইও ত্রিশনিতের কাছে আসে। আমির খানের থ্রি ইডিয়টস-এ আমিরের একটি ডায়লগকে উদ্ধৃতি করে ত্রিশনিত বলেছেন, জ্ঞান চার দিকে ছড়িয়ে রয়েছে, যেখান থেকে পারো নিয়ে নাও।
আরও পড়ুন...
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy