—ফাইল চিত্র।
রোমিলা থাপার কাণ্ডে নতুন করে মুখ পুড়ল জহওরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের।
রোমিলাদেবী-সহ যে ১২ জন এমেরিটাস (মহিলাদের ক্ষেত্রে এমেরিটা) অধ্যাপকের বয়স পঁচাত্তর পেরিয়ে গিয়েছে, তাঁদের কাছে বায়ো-ডেটা চেয়ে কাজের মূল্যায়নের উদ্দেশ্যে চিঠি পাঠিয়েছিল জেএনইউ। বিষয়টি সামনে আসতেই শুরু হয় বিতর্ক। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি দিয়ে বলা হয়, রোমিলা থাপার আগামী দিনে জেএনইউয়ের সঙ্গে কতটা যুক্ত থাকতে আগ্রহী, তিনি প্রতিষ্ঠানকে কতটা সময় দিতে পারবেন, তা জানতেই ওই চিঠিটি পাঠানো হয়েছিল। আজ কর্তৃপক্ষের এই বক্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠন জেএনইউটিএ।
শিক্ষকদের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অসত্য বলছেন। কর্তৃপক্ষের বিবৃতি এবং যে চিঠিটি রোমিলা থাপারের কাছে গিয়েছে— দু’টির বয়ানে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে রোমিলাদেবীর কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছিল, জেএনইউয়ের এমেরিটাস প্রফেসরের পুরনো কাজের মূল্যায়ন করে কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে ওই সাম্মানিক পদ (তাঁকে) বহাল রাখা হবে কি না। শিক্ষক সংগঠনের অভিযোগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের
উপাচার্য ও মুখপাত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁরা ফোন ধরেননি। রোমিলা থাপার-সহ যে ১২ জন এমেরিটাস অধ্যাপককে ওই চিঠি দেওয়া হয়েছে, তা প্রত্যাহার ও প্রত্যেকের কাছে ব্যক্তিগত ভাবে ক্ষমা চাওয়ার দাবি তুলেছে জেএনইউটিএ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy