পরীক্ষা চলছে। ছবি: সংগৃহীত।
হাসপাতালে সব রোগীর স্থান সংকুলান হচ্ছে না। ভেন্টিলেটর, আইসোলেশন বেড, টেস্ট কিট, সুরক্ষা পোশাক, মাস্ক-ও অমিল হয়ে পড়ছে। এমতাবস্থায় কোন রোগী চিকিৎসা পাবেন এবং কে পাবেন না, তা বিবেচনা করার দায়ভার সম্পূর্ণরূপে চিকিৎসকদের উপরই ছেড়ে দিল স্পেন।
এক প্রকার বাধ্য হয়েই এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে স্পেনের চিকিৎসকদের। পরিস্থিতি এমনই যে বৃদ্ধদের বদলে অপেক্ষাকৃত কম বয়সিদের জন্য হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
মাদ্রিদ লা পাজ হাসপাতালের চিকিৎসক দ্যানিয়েল বার্নাবিউ জানিয়েছেন, সরকারের তরফ থেকে এ নিয়ে নতুন গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে। যাতে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে, হাসপাতালে রুম অমিল হলে, কম বয়সী রোগীদেরই প্রাধান্য দিতে হবে।
আরও পড়ুন: করোনা রুখতে ৭৫ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট কমাল আরবিআই
ভাইরাসের উৎপত্তিস্থল হিসাবে চিনের উহান প্রদেশকে ধরা হলেও বিশ্বে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে ইটালিতে। সংখ্যা ৮২১৫। আক্রান্ত ৮০ হাজার ৫৮৯ জন। চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১০ হাজার ৩৬১ জন। ইটালির পর ইউরোপে সবচেয়ে বেশি করোনা সংক্রমণ হয়েছে স্পেনে। সেখানে আক্রান্ত ৫৭ হাজার ৭৮৬ জন। মৃত্যু হয়েছে ৪৩৬৫ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৭০১৫ জন।
আরও পড়ুন: করোনা আপডেট: আমেরিকায় আক্রান্ত বেড়ে ৮৫ হাজার, ছাপিয়ে গেল চিন, ইটালিকেও
এত রোগীকে একসঙ্গে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া স্পেনের পক্ষে কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। স্পেনের বিভিন্ন হাসপাতালের চিত্রটা একই রকম। চিকিৎসার জন্য করোনা-আক্রান্ত মুমুর্ষ রোগীও হাসপাতালের মেঝেয় পড়ে রয়েছেন। কিন্তু তাঁর চিকিৎসা করার যথেষ্ট পরিকাঠামো নেই স্পেনের কাছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy