—প্রতীকী ছবি।
মানসিক চাপ দূর করা থেকে ত্বক, চুলের সমস্যা রোধে বিভিন্ন থেরাপি— সব ক্ষেত্রেই ইদানীং বেশ জনপ্রিয় এসেনশিয়াল অয়েল। ত্বকের জেল্লা বাড়িয়ে তুলতে দামি প্রসাধনী ব্যবহার না করে অনেকেই বেছে নিচ্ছেন এই অয়েল। শুধু ত্বকের জেল্লাই নয়, তৈলাক্ত ত্বকে র্যাশ, ব্রণ, ফুসকুড়ির সমস্যাও মেটায় এগুলি। আবার শুষ্ক ত্বকে জলের অভাব হতে দেয় না এই অয়েলগুলি। তবে সকলের জন্যে তো সব ধরনের অয়েল উপযুক্ত নয়। তাই ব্যবহারের আগে জেনে রাখা প্রয়োজন, কোন ত্বকের জন্যে কী ধরনের অয়েল লাগবে।
১) ল্যাভেন্ডার অয়েল
এই অয়েলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টিসেপটিক উপাদান। মৃত কোষ সরিয়ে নতুন কোষের জন্ম দিতে পারে এই তেল। গভীর ক্ষতের দাগ সারানোর জন্য ল্যাভেন্ডার বিশেষ কার্যকর বলা হয়। সানবার্ন সারাতেও এই তেল সহায়ক।
২) টি ট্রি অয়েল
অনেক প্রসাধনীতেই আজকাল টি ট্রি অয়েল ব্যবহার করা হয়। ত্বককে সজীব করতে যেমন এই তেলের জুড়ি নেই, তেমনই এতে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টি সেপটিক উপাদান রয়েছে। ব্রণ, ক্ষতের দাগ সারাতে এবং রোদে পোড়া ভাব দূর করতে এই তেল সাহায্য করে। খুশকির সমস্যাতেও দারুণ কার্যকরী এই অয়েল।
৩) ক্যারট সিড অয়েল
ত্বকের কালো ছোপ দূর করার কাজে এই তেল সহায়ক। এর অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান অ্যালার্জিজনিত দাগ দূর করতেও সাহায্য করে। অনেক পুরনো ক্ষতের দাগও এই তেলের সাহায্যে সারিয়ে ফেলা যায়।
৪) ক্যামোমাইল অয়েল
মন পরিশ্রান্ত থাকলে তার ছাপ পড়ে মুখে। এই অয়েল ব্যবহারে সেই ক্লান্তির ছায়া দূর হয়ে যায় সহজেই। পাশাপাশি ত্বকে কোনও রকম প্রদাহ হলে তা-ও দূর করতে পারে এই অয়েল।
৫) সিডারউড অয়েল
ব্রণর দাগ, এগজ়িমার দাগ সারাতে সিডারউড এসেনশিয়াল অয়েল বিশেষ উপকারী। ত্বক পুনরুজ্জীবিত করে তুলতেও অব্যর্থ এই তেল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy