— প্রতীকী চিত্র।
ফাউন্ডেশন কেনার আগে গলায় বা বাহুর তলার দিকে কয়েক ফোঁটা লাগিয়ে দেখে নেন। ত্বকের রঙের সঙ্গে মানানসই হল কি না, তা দেখে তবেই ফাউন্ডেশন কিনতে বলেন অভিজ্ঞরা। লিপস্টিকের বিষয়টিও অনেকটা একই রকম। কিন্তু দুই গালে হালকা গোলাপি আভা এনে দেওয়ার জন্য যে প্রসাধনীটি ব্যবহার করা হয়, সেই ব্লাশ-অন কেনার সময়েও যে ত্বকের রং বুঝে কিনতে হয়, তা কি জানেন?
কোন রং কী ধরনের ত্বকের জন্য আদর্শ?
ত্বকের রং যদি একটু চাপা হয়, সে ক্ষেত্রে হালকা গোলাপি, বেরির মতো হালকা লাল কিংবা গোলাপির সঙ্গে মভের মিশেলে তৈরি রং গালে মাখতে পারেন। যাঁদের গায়ের রং খুব উজ্জ্বল নয় আবার চাপাও নয়, তাঁরাও উপরের ওই রঙের শেড ব্যবহার করতে পারেন। তা ছাড়া, রোজ় ন্যুড, মভ, হালকা গোলাপিও ভাল লাগে। খুব ফর্সা হলে কোরাল, পিচ, অ্যাপ্রিকটের মতো হালকা কমলা রং ব্যবহার করা যেতে পারে।
ব্লাশ কেনার সময়ে আর কী কী মাথায় রাখবেন?
আগে শুধু পাউডার আকারেই ব্লাশ-অন কিনতে পাওয়া যেত। কিন্তু এখন প্রসাধন শিল্প উন্নত হয়েছে। ত্বকের ধরন অনুযায়ী পাউডার, ক্রিম বা জলের মতো তরল আকারেও পাওয়া যায় এই প্রসাধনীটি। তাই কোনটি আপনার ত্বকের জন্য উপযুক্ত, তা বুঝে তবেই কিনবেন। কী ধরনের অনুষ্ঠানের জন্যে ব্লাশ কিনছেন, তা-ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জমকালো রাতের অনুষ্ঠান বা বিয়ে হলে একটু গাঢ় রঙের শেড কেনাই ভাল। আবার নিয়মিত মেকআপ করে যদি অফিসে যেতে হয়, সে ক্ষেত্রে হালকা রঙের প্যালেট কিনে রাখতে হবে। চোখের মেকআপ এবং ঠোঁটে লিপস্টিকের রং কেমন হচ্ছে, তা মাথায় রেখে তবেই ব্লাশ-অন নির্বাচন করতে হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy