এক কালে রানিদের ত্বক পরিচর্যার উপকরণ ছিল চন্দন। চন্দন-কুমকুম তেল সহযোগে তাঁরা স্নান করতেন। সুগন্ধের পাশাপাশি চন্দনের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদানেরও দর ছিল নিশ্চয়ই। যা ত্বকের নানা সমস্যা দূর করতে পারত।
চন্দন ত্বকের জন্য ভাল। এব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই। এখন আর চন্দন বেটেও লাগাতে হয় না। বাজারে চন্দনের গুঁড়ো কিনতে পাওয়া যায়। সেই চন্দন দিয়ে তৈরি করে নেওয়া যেতে পারে ফেসপ্যাক।
গোলাপ জল
স্নানের আগে বা রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে চন্দন গুঁড়োয় গোলাপ জল মিশিয়ে সেই মিশ্রণ দশ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন। তার পর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কয়েক দিনের টানা ব্যবহার করলেই ত্বকে পরিবর্তন চোখে পড়বে।
টম্যাটো বাটা
চন্দনের সঙ্গে টম্যাটো বাটা মিশিয়ে ত্বকে লাগালে তেলতেলে ভাব কমে ব্রণ ও র্যাশ কমাতে সাহায্য করে।
বিউলির ডাল
অতিরিক্ত ব্রণর সমস্যা থাকলে, চন্দনের সঙ্গে বিউলির ডাল ও গোলাপ জলের প্যাক বানিয়ে আধ ঘণ্টা মুখে লাগিয়ে রাখুন। তার পর পরিষ্কার করে নিন। ধৈর্য নিয়ে নিয়ম করে ব্যবহার করলে ব্রণ কমবে।
শসা-দই
গোলাপ জল, অল্প টক দই, শসার রসের সঙ্গে চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে নিন। ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করলে দিন পাঁচেকের মধ্যেই ট্যান দূর হবে,