Advertisement
E-Paper

প্রায় ‘নিষিদ্ধ’ বুননের শাড়ি পরে আলোচনার কেন্দ্রে নীতা! সেই শাড়ি কারা বোনেন?

বাঙালির কাছে বেনারসির কদর যেমন, পার্সিদের কাছে তেমনই ঐতিহ্য বহন করে ‘গারা’ শাড়ি। তবে শাড়ির ফ্যাব্রিক নয়, তার উপর রঙিন সুতোর সূক্ষ্ম এমব্রয়ডারি কাজই ‘গারা’ শাড়িটির বৈশিষ্ট্য।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৪:৪৪
Nita Ambani

পার্সি ‘গারা’ শাড়িতে নীতা অম্বানী। ছবি: সংগৃহীত।

তিনি মুকেশ অম্বানীর ঘরনি। রিল্যায়ান্স ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন। তাঁর কাছে ‘বাঘের দুধ’ও সহজলভ্য। কথা হচ্ছে নীতা অম্বানীকে নিয়ে। যাঁর সংগ্রহে বিশ্বের প্রায় সব ধরনের অমূল্য সম্পদ রয়েছে। সেই তালিকায় এ বার যোগ হল ‘নিষিদ্ধ’ বুনন পদ্ধতিতে বোনা অমূল্য একটি শাড়িও।

সম্প্রতি পার্সি ‘গারা’ শাড়ি পরে হার্ভার্ডে বক্তৃতা করতে গিয়েছিলেন নীতা অম্বানী। বাঙালির কাছে বেনারসির কদর যেমন, পার্সিদের কাছে তেমনই ঐতিহ্য বহন করে ‘গারা’ শাড়ি। তবে শাড়ির ফ্যাব্রিক নয়, তার উপর রঙিন সুতোর সূক্ষ্ম এমব্রয়ডারি কাজই ‘গারা’ শাড়িটির বৈশিষ্ট্য। তবে এখন এই শাড়ি এখন আর দেখাই যায় না। কারণ, এমন শাড়ি বোনার শিল্পী দুষ্প্রাপ্য।

ভারতে পার্সি সম্প্রদায়ের মানুষ সংখ্যায় খুবই কম। আর এই ‘গারা’ পার্সি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্য। শাড়ির উপর সুতো দিয়ে যে এমব্রয়ডারি কাজটি করা হয়, তা ‘খাখা’ নামে পরিচিত। এই সেলাই পদ্ধতি একই সঙ্গে সূক্ষ্ম এবং জটিল। দীর্ঘ দিন এক ভাবে এই সেলাই করার অভ্যাসে শিল্পীদের দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সেই কারণেই এই সেলাই পদ্ধতিকে প্রায় ‘নিষিদ্ধ’ বলে দাগিয়ে দেওয়া হয়েছে।

নীতার জন্য ঘন নীল রঙের বিশেষ কাজ করা এই শাড়িটি তৈরি করেছেন পোশাকশিল্পী মণীশ মলহোত্র। তার সঙ্গে নীতা পরেছিলেন ওই রঙেরই মানানসই ব্লাউজ়। গলায় তিননহর মুক্তোর হার। কানে এক জোড়া হিরের দুল। দু’হাতে মুক্তো এবং হিরে বসানো এক গাছা করে চুড়ি। ছোট্ট টিপ, গোলাপি লিপস্টিক আর গালে লালচে আভায় নীতার রূপ ছিল স্নিগ্ধ।

Nita Ambani Isarel Parsi Gara Saree
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy