পুজোর আগে ত্বকের আসুক উৎসবের জেল্লা। ছবি: সংগৃহীত।
পুজোর ঢাকে কাঠি পড়তে বাকি এখনও কয়েক দিন। হাতে কিছুটা সময় থাকলেও প্রস্তুতি নিতে শুরু করে দিয়েছেন অনেকেই। কেনাকাটা তো চলছেই, সেই সঙ্গে ত্বকে উৎসবের জেল্লা আনার তোড়জোড়ও শুরু হয়ে গিয়েছে। পার্লারগুলিতে একটু একটু করে ভিড় বাড়তে শুরু করেছে। সময়ের অভাবে পার্লারের চৌকাঠ পেরোতে পারেন না অনেকেই। তা নিয়ে অবশ্য মনখারাপ করার কিছু নেই। রূপচর্চার জন্য ঘরোয়া টোটকার কোনও বিকল্প নেই। ঘরোয়া যত্নেই পুজোর ভিড়ে হয়ে উঠতে পারেন অনন্যা। পুজোর আগে পার্লারে না গিয়ে ঘরোয়া উপায়ে কী ভাবে নেবেন নিজের যত্ন?
চুল
পার্লারে গিয়ে হেয়ার স্পা করানো যথেষ্ট ব্যয়সাপেক্ষ। তা ছাড়া সময়ও নষ্ট হবে। তার চেয়ে বাড়ি বসেই হেয়ার স্পা করে নিতে পারেন। শ্যাম্পু করার আগে অলিভ অয়েলের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে হালকা গরম করে মাথায় মালিশ করুন। তার পর গরমজলে তোয়ালে ভিজিয়ে জল ঝরিয়ে মিনিট দশেক মাথায় জড়িয়ে রাখুন। শেষে ভাল কোনও সিরাম মেখে নিন।
ত্বক
ত্বক ভিতর থেকে মসৃণ এবং কোমল রাখতে পুজোর আগে সরাসরি ঠান্ডা মুখে জল না দেওয়াই ভাল। ঈষদুষ্ণ জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এ ছাড়া, ঘরোয়া উপায়ে চটজলদি মুখে ঔজ্জ্বল্য আনতে জবা ফুলের গুঁড়োর সঙ্গে এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে ফেস সিরাম হিসাবে ব্যবহার করুন। নিয়ম করে ব্যবহার করলে পুজোর ত্বক চকচকে হবে।
ঠোঁট
শুধু রঙিন লিপস্টিকের পরত দিলেই হবে না। ঠোঁটের চাই নিজস্ব জেল্লা। লিপবাম, লিপগ্লসের মতো প্রসাধনী ঠোঁট সাময়িক ভাবে কোমল রাখে। তবে ঠোঁট ভিতর থেকে আর্দ্র রাখতে ঘুমের আগে হালকা মধু লাগিয়ে ঘুমোতে যান। প্রাকৃতিক স্ক্রাবার হিসাবে চিনির গুণও কম নয়। চিনি দিয়ে স্ক্রাব করলে ঠোঁটের কালচে দাগ দূর হওয়ার পাশাপাশি মরা চামড়াও দূর হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy