কনের সাজে আলিয়া ভট্ট। ছবি: সংগৃহীত।
এখন বিয়ের বছর খানেক আগে থেকেই পছন্দের রূপটানশিল্পীকে আগেভাগে বলে রাখতে হয়। সব মেয়েরাই বিয়ের দিনের সাজ সম্পর্কে কমবেশি খুঁতখুঁতে হন। বিয়ের দিনের সাজ ভাল না হলে ছবিও ভাল ওঠে না, তাই সাজের সঙ্গে কোনও মেয়েই কোনও রকম আপস করতে রাজি নয়। বিয়ের দিন সাজ ভাল করার জন্য কোন কোন বিষয়ে সতর্ক থাকবেন, রইল হদিস।
১) অনেক সময়ই হবু কনেরা যে ভুলটি করে বসেন সেটি হল, বিয়ের এক মাস আগে ত্বকের চিকিৎসা করাতে শুরু করেন। বিয়ের আগে ত্বকের চিকিৎসা নৈব নৈব চ। এতে কখনও কখনও ফল উল্টো হতে পারে। চিকিৎসা চলাকালীন যদি ত্বকে র্যাশ বা ব্রণের মতো সমস্যা দেখা দেয়, তা হলে বিয়ের দিন কনের সাজটাই মাটি। বিয়ের আগে ত্বকের চিকিৎসা যদি একান্তই ত্বকের চিকিৎসা করাতে হয়, তবে তা অন্তত পাঁচ-ছ’মাস আগে থেকে শুরু করান।
২) বিয়ের দিন ঠিক কেমন সাজ চান, তার একটা ছবি রেখে দিন হাতের কাছে। প্রয়োজনে বিষয়টি নিয়ে আগেভাগেই কথা বলে নিতে পারেন রূপটান শিল্পীর সঙ্গে। তাই সমাজমাধ্যমে কোনও বিশেষ সাজ পছন্দ হলে তা মোবাইলের সংগ্রহে রেখে দিতে পারেন।
৩) চুলের সাজসজ্জাও কিন্তু মেকআপেরই একটি অংশ। অনেকেই মুখের মেকআপ ঠিকঠাক হলে বেমালুম ভুলে যান চুলের সাজসজ্জার কথা। বিয়ের ঠিক আগে চুল ছোট করে কাটাবেন না। বড় চুল হলে মেকআপের পাশাপাশি চুলের সাজ নিয়েও কারসাজি করা যায়।
৪) ইদানীং চড়া ‘ব্রাইডাল মেকআপ’-এর আর তেমন চল নেই। তাই সাজ যাতে খুব উগ্র না হয় সে দিকে নজর রাখুন। আগে থেকেই সে সম্পর্কে রূপটানশিল্পীর সঙ্গে কথা বলুন।
৫) বিয়ে মানেই তাকে ঘিরে একাধিক অনুষ্ঠান। বিয়ের দিন সাজে সাবেকিয়ানা রাখাই ভাল, বিয়ের অন্যান্য অনুষ্ঠান যেমন সঙ্গীত বা মেহন্দির দিন বিভিন্ন একটু অন্য রকম ভাবে সাজতে পারেন। সেই সব দিনের সাজের ক্ষেত্রে একটু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেই পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy