ফ্যাটি অ্যাসিডের গুণে ভরপুর ঘি ঠোঁটকে কোনও ভাবেই শুষ্ক হতে দেয় না। ছবি: সংগৃহীত।
ক্ল্যারিফায়েড বাটার অর্থাৎ, ঘি প্রাচীনকাল থেকেই স্বাস্থ্যের যত্নে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। নানা রকম পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ঘি হজমশক্তি যেমন বৃদ্ধি করে, তেমনই ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়াতেও সাহায্য করে। ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, ডি এবং ই। ত্বককে আর্দ্র রাখতেও সাহায্য করে এই সব ভিটামিন। ত্বকে বয়সজনিত নানা রকম সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয় ঘি। ঘি-তে রয়েছে ময়েশ্চারাইজ়ারের গুণ। ফ্যাটি অ্যাসিডের গুণে ভরপুর এই উপাদানে ত্বককে কোনও ভাবেই শুষ্ক হতে দেয় না।
ত্বকের যত্নে কী ভাবে ব্যবহার করবেন ঘি?
ত্বকের হারানো জেল্লা ফিরে পেতে প্রতিদিন শুতে যাওয়ার আগে মুখে ক্রিমের বদলে ব্যবহার করতে পারেন ঘি। নামীদামি লিপ বামের বদলে ঠোঁটে ঘি মাখলে ঠোঁট ফাটা, ঠোঁটের কালচে দাগ দূর হবে নিমেষেই। স্নান করার পরেই ত্বক আর্দ্রতা হারাচ্ছে? ঘিয়ের সঙ্গে নারকেল তেল মিশিয়ে মাখলে উপকার পাবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy