গোয়ার বিখ্যাত একটি পদ হল ‘ফিশকারি-রাইস’। ছবি: সংগৃহীত।
সমুদ্রের ধারে বেড়াতে গেলে সামুদ্রিক খাবার পাওয়া যাবে, তাই স্বাভাবিক। তবে বিদেশি পর্যটকদের আনাগোনা বেশি থাকায় সেখানকার খাবারে তাদের প্রভাব লক্ষ করা যায়। এই ভাবেই ধীরে ধীরে কোনও অঞ্চলের প্রচলিত স্থানীয় কুইজ়িনের অবলুপ্তি ঘটে। তাই আঞ্চলিক খাবারের প্রচার এবং প্রসার বৃদ্ধি করতে এ বার সমুদ্রপাড়ের ছোট ছোট দোকানের খাদ্যতালিকায় গোয়ার বিখ্যাত খাবার ফিশ কারি-রাইস রাখার নির্দেশ দিল গোয়ার সরকার। সরকারি তরফে বলা হয়েছে, গোয়ার জনপ্রিয় খাবারগুলির সঙ্গে দেশ-বিদেশের সমস্ত পর্যটকের পরিচয় হোক। তাই এই ব্যবস্থা।
কোথাও ঘুরতে গেলে সেখানকার বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখার পাশাপাশি একটি বড় অংশ জুড়ে থাকে খাওয়াদাওয়া। বিশেষত যে অঞ্চলেই বেড়াতে যান, সেখানকার বিশেষ কিছু পদ চেখে দেখার ইচ্ছে থাকে খাদ্যরসিকদের। আবার গোয়ায় যেহেতু বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটকেরা আসেন, তাই তাঁদের রুচি-পছন্দের কথাও মাথায় রাখতে হয়। আর সেই ভাবেই গোয়ার ফিশ কারি-রাইসের মতো স্থানীয় খাবারগুলি অন্যদের ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছিল। সেই বিষয়টি মাথায় রেখেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সরকারি তরফে। গোয়ার পর্যটনমন্ত্রী রোহন খাতুন্ডে বলেন, “গোয়ার বিশেষ এই কুইজ়িনের স্বাদ পর্যটকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব যে আমাদেরই, সে কথা ভুললে চলবে না।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy