বাড়ছে বাইক নিয়ে বেড়াতে যাওয়ার আগ্রহ। কিন্তু ভিড়ে নয়, ফাঁকায় ফাঁকায়। নিরিবিলিতে। আর সেই কারণেই বাড়ছে বাইক নিয়ে ভ্রমণের প্রবণতা।
বাড়ছে বাইক-ভ্রমণের প্রতি আগ্রহ।
ছবি: সংগৃহীত
শিলিগুড়ি থেকে ইয়াকসম।
শিলিগুড়ি থেকে ইয়াকসম: কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে দেখতে সবুজের ভিতর দিয়ে যাত্রা। শিলিগুড়ি থেকে এই পথ শুরু করে কালিম্পং, পেলিং, গ্যাংটক হয়ে পৌঁছেছে ইয়াকসম। ভারতের অন্যতম সেরা বাইক-ভ্রমণের পথ এটি।
মুম্বই থেকে তিরুঅনন্তপুরম।
মুম্বই থেকে তিরুঅনন্তপুরম: বাইক ভ্রমণের জন্য খুব একটা পরিচিত রাস্তা নয়। কিন্তু পশ্চিমঘাট পর্বতমালার মধ্যে দিয়ে যাওয়া এই পথটি নিঃসন্দেহে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। পথ চলে গিয়েছে বেশ কয়েকটি বিখ্যাত সৈকত ধরেও। যাঁরা পাহাড় এবং সমুদ্র— দু’টিই ভালবাসেন, তাঁদের জন্য আদর্শ এই পথ।
শিমলা থেকে স্পিতি উপত্যকা।
শিমলা থেকে স্পিতি উপত্যকা: বাইক ভ্রমণে যাঁরা উৎসাহী, তাঁদের সকলেরই অত্যন্ত পছন্দের পথ এটি। হিমাচল প্রদেশের শিমলা থেকে পথটি যখন শুরু হয়, তখন চার পাশ সবুজ। ক্রমশ শুষ্ক স্পিতি উপত্যকার দিকে এগিয়ে চলে পথ। দু’পাশে বরফ ঢাকা পর্বতশৃঙ্গ। নিঃসন্দেহে দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা।
ভালুকপং থেকে তাওয়াং।
ভালুকপং থেকে তাওয়াং: ভারতের সবচেয়ে বিপজ্জনক রাস্তাগুলির একটি। কিন্তু তার মানে যে এই পথে বাইক ভ্রমণ করা যাবে না, তাও নয়। বরং বিপদ এবং ঝুঁকির মজাই বাইক-আরোহীদের মাঝে মধ্যেই টেনে আনে এই পথে। কখনও সবুজের মধ্যে দিয়ে যাত্রা, কখনও বরফে ঢাকা পথ— সব মিলিয়ে পুরোদস্তুর অ্যাডভেঞ্চার উত্তর-পূর্ব ভারতের এই পথে।
দিল্লি থেকে লে।
দিল্লি থেকে লে: ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় বাইক ভ্রমণের পথ। মানালির পর থেকে এই পথের সৌন্দর্য এবং বিপদ— দুটোই বাড়তে থাকে। ভাঙা রাস্তা, কখনও বালি, কখনও বরফের উপর দিয়ে যাত্রা। শুধু ভারতের নয়, পৃথিবীরও বহু বাইক-প্রেমীর স্বপ্ন, জীবনে অন্তত একবার এই পথে বাইক ভ্রমণের।