প্রতীকী ছবি।
দুধের গন্ধ পছন্দ নয়। দুধ খেলে অ্যালার্জি হয়। কারও আবার বেড়ে যায় অম্বলের সমস্যা। তাই শুধু দুধ খাওয়া নয়, তা দিয়ে তৈরি যাবতীয় খাবারও থাকে বন্ধ। কিন্তু শিশুর জন্মের পর থেকে দুধ দেওয়া হয় কেন? কেনই বা যে কোনও অসুস্থতায় ওষুধের পাশাপাশি অল্প করে দুধ খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা? দুধ না খেলে কী হয়?
দুধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে সবচেয়ে বেশি চিন্তা হতে পারে প্রতিরোধশক্তি নিয়ে। কারণ দুধের নানা উপাদান শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রায় দ্বিগুণ করে দিতে পারে। এতে উপস্থিত ভিটামিন বি ১২ শরীরকে সব ধরনের ব্যাক্টিরিয়ার সঙ্গে ল়ড়ার শক্তি জোগায়। বিভিন্ন ধরনের মাছ, মাংসেও ভিটামিন থাকে যথেষ্ট। কিন্তু দুধের মতো সহজে এত উপাদান একসঙ্গে খুব কম খাবারেই মেলে।
আরও একটি চিন্তার বিষয় হল হাড়ের শক্তি। দুধ তা নিয়মিত জোগায়। দুধে ভিটামিনের পাশাপাশি ম্যাগনেশিয়াম, পোট্যাশিয়াম ও ফসফোরাস থাকে। সব মিলে হাড়ের জোর বাড়ায়। আর সবের চেয়ে বেশি যা থাকে, তা হল ক্যালশিয়াম। ফলে দুধ ছেড়ে দিলে খেয়াল করে ক্যাশিয়াম এবং ভিটামিন ডি যুক্ত অন্যান্য খাদ্য নিয়মিত খেতে হবে। না হলে জোর কমবে হাড়ের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy