বৃষ্টি হলেই যেন মন কেমন করে! মনে পড়ে যায় পুরনো কত গল্প। শহর ভিজলে মনের কোনায় ভিড় করতে থাকে মৃদু-মন্দ স্মৃতিকথারা। মনে হয়, কত কিছু এখনও বলা হয়ে ওঠেনি। কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছে ছেলেবেলার সেই বৃষ্টির গল্পগুলি।
কথা ছিল, বৃষ্টি ভেজা দিনের সেই স্মৃতিবিজড়িত আষাঢ়ের গল্পগুলির সাক্ষী থাকব আমরা। সেই মতো আয়োজন করা হয়েছিল ‘আষাঢ়ের গল্প’ প্রতিযোগিতার। বিগত সপ্তাহে আমাদের বহু পাঠক এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন; তাঁদের লেখা ও ছবি পাঠিয়েছেন। পাঠকদের এমন বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে আমরা সত্যিই আপ্লুত।
অংশগ্রহণকারীদের লেখায় উঠে এসেছে তাঁদের স্মৃতি বিজড়িত বৃষ্টি ভেজার গল্প। বহু গল্পই মন ছুঁয়ে গিয়েছে আমাদের। অংশগ্রহণকারীদের লেখা এবং ছবির গুণমানের ভিত্তিতে আমরা প্রথম ১১টি লেখা ও ছবি বেছে নিয়েছি। কারা রইলেন সেই তালিকায়? দেখে নিন —
- সম্প্রীতির সুপারম্যান: সন্দীপ ভট্টাচার্য
- আষাঢ়ে গল্প: সুচন্দ্রা বসু
- আমার বৃষ্টি: রিয়া ভট্টাচার্য
- এ কেমন আগমন? : অভিজিত সাহা
- বাঘের গল্প: অনুসূয়া দাশগুপ্ত
- সে নিজেকে বিলিয়ে দেয় তার অন্তিম দিনেও: সুদীপ জোয়ারদার
- ছাতা: ঝুমা মুখোপাধ্যায়
- বৃষ্টি ভেজা দিনলিপি: বিনয় কৃষ্ণ বিশ্বাস
- শিরোনামহীন: অনিন্দ্য ফণী
- কলকাতা ও আষাঢ় মাস: স্বরূপ কুমার চক্রবর্তী
- বাংলার ঋতুচক্র: শুভাশিষ পাল
খুব শীঘ্রই এই লেখাগুলি আমরা আমাদের ‘আষাঢ়ের গল্প’ পাতায় প্রকাশ করব। এর পরে সেই প্রতিবেদনটি আমাদের ফেসবুক পাতায় আপলোড করা হবে। আপলোডের সময় সংশ্লিষ্ট অংশগ্রহণকারীকে ট্যাগ করা হবে। নিম্নলিখিত বিষয়গুলির উপরে ভিত্তি করে বেছে নেওয়া হবে প্রথম তিন জনকে।
- প্রতিবেদনটি কত জন পড়েছেন
- ফেসবুকে প্রাপ্ত লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার
আনন্দবাজার অনলাইন-এর তরফে বিজেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। বিজেতাদের জন্য রয়েছে আকর্ষণীয় পুরস্কার।