দুটি নাটক প্রথমটি ‘হনুয়া কা বেটা’ (কাহিনী জ্যোতিপ্রকাশ চট্টোপাধ্যায়, নাট্যকার গোপাল দাস)। দ্বিতীয়টি শৈলেশ গুহ নিয়োগীর ‘পল্টু বাবুর পাল্টিবাজি’। প্রযোজনায় ‘এবং নান্দিক’। দুটি নাটকেরই নির্দেশক ইন্দ্রনীল। প্রথম নাটকটিতে হনুয়ার চরিত্রটি হত দরিদ্র হলেও প্রতিবাদী। তবুও নুন আনতে পান্তা ফুরনো শ্রমিককুলের শোষক ‘বানোয়ারি’ ঋণের জালে অন্যদেরও কুচক্রে জড়িয়ে ফেলে। তাদের সন্তানদের শ্রমিক হতে বাধ্য করে। প্রতিবাদী হনুয়া সন্তানকে কাঁধে নিয়ে বলে ‘সিধা হো কর খাড়া হো যা বাপ, ই পাহাড় যইসান দেওঘর কি ...’। সাবলীল অভিয় ও দৃঢ়তায় নাটকটি অন্য মাত্রা পায় পৃথ্বীলাল ও ইন্দ্রনীলের অভিনয়ে। শিশুশিল্পী লক্ষ্মী অনবদ্য। দ্বিতীয় নাটকটি হাসির নাটক। একই অভিনেতারা দুটি নাটকে দু’রকম চরিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন। সংস্থার সভাপতি কালীপ্রসাদ বসুর অবদান অনস্বীকার্য।
মহুলের দশ
সম্প্রতি দশ বছর পূর্ণ করল মহুল। দলের সাফল্যে তাইএক অনুষ্ঠানে ওরা প্রকাশ করল একটি সুন্দর গানের সংকলন। সেদিন পূর্ণ প্রেক্ষাগৃহে শোনা গেল বেশ কয়েকটি মন-কাড়া গান। তার মধ্যে রয়েছে ‘আমার এ ঘরে’, ‘আকাশ ভরা সূর্য তারা’, ‘বিপদে মোরে রক্ষা করো’, ‘কান্ডারি হুঁশিয়ার’ প্রভৃতি। তাদের পরিবেশনের গুণে গানগুলি অন্য মাত্রা পায়।
ছবি: পিনাকী চৌধুরী
মন কাড়ে
সম্প্রতি একটি সুন্দর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা উপভোগ করলেন শ্রোতারা ‘হ্যালো কলকাতা’র উদ্যোগে। অবনীন্দ্র সভাঘরে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিল্পীরা গাইলেন বিভিন্ন ধারার বাংলা গান। সেই সঙ্গে ছিল বিভিন্ন সেরা কবির বাছাই করা কবিতা পাঠ।
নবীন ও প্রবীণ শিল্পীরা অনুষ্ঠান মাতিয়ে দিলেন সেই সব গানে। শিল্পীদের মধ্যে ছিলেন সঞ্জিতা নন্দন, ঋত্বিকা তালুকদার, দুর্গা পাল, শকুন্তলা সান্যাল, পারমিতা দাশ, সঙ্গীতা বিশ্বাস, শিখা রায় প্রমুখ।
প্রশংসা পেলেন জারা সোমা, পাপড়ি দাস, সন্ধ্যা ধাড়া, দীপা দাস। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন আশিস বসাক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy