Advertisement
E-Paper

বাস্তবতা বাঙ্ময়, বিষয় বাক্যবর্জিত

অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টসের নর্থ গ্যালারিতে শ্যামকানু বড়ঠাকুর (প্রয়াত), জয়িতা বড়ঠাকুর, শেখর কর ও সুব্রত চৌধুরীর পেন্টিং, ড্রয়িংয়ের প্রদর্শনী ‘কিউরিয়াস কম্পোনেন্টস’ যদিও এই দু’টি ক্ষেত্রের মাঝামাঝি একটি অনুভূতি জাগায়।

শেষ আপডেট: ২৪ মার্চ ২০১৮ ০০:০০
মুখোমুখি: সুব্রত চৌধুরীর কাজ। অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস, নর্থ গ্যালারিতে।

মুখোমুখি: সুব্রত চৌধুরীর কাজ। অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস, নর্থ গ্যালারিতে।

চিত্র-ভাস্কর্যের দৃশ্যপূর্ব কৌতূহলের অভিমুখ অনেক ক্ষেত্রেই প্রদর্শনীর নামকরণের জন্য বৃদ্ধি পায়। দর্শন-উত্তর পর্ব কিন্তু সব সময় তেমন সুখকর না-ও হতে পারে। চলচ্চিত্র, নাট্য বা সাহিত্যের মতোই শিল্পকলা প্রদর্শনীর ক্ষেত্রেও এ অভিজ্ঞতা প্রায় অবধারিত। আবার এর বিপরীত অনুভূতিও কাজ করে। অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টসের নর্থ গ্যালারিতে শ্যামকানু বড়ঠাকুর (প্রয়াত), জয়িতা বড়ঠাকুর, শেখর কর ও সুব্রত চৌধুরীর পেন্টিং, ড্রয়িংয়ের প্রদর্শনী ‘কিউরিয়াস কম্পোনেন্টস’ যদিও এই দু’টি ক্ষেত্রের মাঝামাঝি একটি অনুভূতি জাগায়। কিছু কাজ চোখে লেগে থাকে। যদিও ক্যাটালগ বা শিল্পী পরিচিতি, মাধ্যম, বিষয়— কোথাও কিছুরই উল্লেখ নেই।

শিল্পী সুব্রত চৌধুরী চৌকো আয়তনে কাগজে অনেকগুলি পেন্টিং করেছেন। এখানেও রং সীমিত। কিন্তু তার ব্যবহার, সঙ্গে রূপারোপের সামান্য দৃশ্যায়ন... সাদা কাগজের স্পেসকে শূন্যতার মধ্যে রেখেও সামগ্রিক ভাবে এক পরিপূর্ণ চিত্রের গভীর ইঙ্গিতবহ। শিল্পীর প্রতিটি ছবির মূল লক্ষ্যই একটি মুখাবয়ব, প্রায় পটজোড়া। শান্ত সমাহিত নীরব মুখগুলিতে আশ্চর্য বিষণ্ণতা অনুভূত হয়। যদিও অভিব্যক্তি তাদের প্রাণিত করে শিল্পীর করণ-কৌশল এবং কম্পোজিশনের গুণে। ছবিগুলিতে তিনি অনেক অনুষঙ্গ মুখগুলির পাশে ব্যবহার করেছেন। সেই সব রূপারোপের কিছু অংশ তাঁর সচিত্রকরণেও ব্যবহৃত।

শিল্পীর নিজস্বতা বা কম্পোজিশনের পরিপূর্ণতা এখানেই যে, একই অনুষঙ্গের আংশিক ব্যবহার সচিত্রকরণ থেকে বেরিয়ে এসে পেন্টিংকে কী ভাবে সহায়তা দিচ্ছে স্পেসের ক্লিষ্টতা ভেঙে। এই মগ্নতা ছবি ও সচিত্রকরণের অধ্যায়টিকে বুঝতে সাহায্য করেছে। দু’টির চরিত্র শুধু আলাদাই নয়, তার ব্যাকরণের দিকগুলিও লক্ষণীয় এবং এই দুই পর্বে অবগাহন করে সুব্রত বিভিন্ন পরীক্ষানিরীক্ষার মাধ্যমে স্টাইল ও টেকনিক মিশিয়েছেন, যেখানে রংও যেন বহু ক্ষেত্রে পরে আছে জড়োয়া গহনার সাজসজ্জা। রেখা হয়ে উঠেছে নিটোল কবিতা অথবা অর্বুদ-জটিল এক রহস্যসুন্দর পৃথিবী!

জয়িতা বড়ঠাকুরের দু’টি আপাত-বিমূর্ত অয়েলের কাজ অর্থবহ। মাছের মুখ ও শরীরের আংশিক সমতলীয় বর্ণ-বিন্যাসের একঘেয়েমির মধ্যেও রঙের বিন্যাসের জোরে উতরে যায় ছবি দু’টি। মাছের বৃত্তাকার চোখটিই কম্পোজিশনের লক্ষণীয় বিষয়। জয়িতার অন্যান্য চড়া উজ্জ্বল রঙের পেন্টিংগুলি সম্পর্কে উল্লেখ করার কিছু নেই। কারণ শিল্পী শিপ্রা ভট্টাচার্যের কাজের বৈশিষ্ট্য পুরোপুরি মিশে আছে সেগুলিতে। অথচ তেল রং ব্যবহারের যে দক্ষতা জয়িতার রয়েছে, তাতে তিনি নিজস্ব ঘরানা নির্মাণে মনোনিবেশ করতে পারেন।

শেখর কর অয়েলের চাকচিক্যহীন অবস্থা থেকে সরে এসে বিষণ্ণ, স্থিতধী নারীমুখ এঁকেছেন ছোট ও বড় মাপে। যেন অভিব্যক্তিহীন নিমীলিত আঁখি, প্রত্যক্ষ চাউনি সামনের দিকে। সে সব চোখের অন্ধকারাচ্ছন্ন ব্যথাতুর মুহূর্ত যেন থমকে আছে মুখগুলোয়। সেই সঙ্গে থমকে থাকা কালো ঘনান্ধকার পটভূমি কখনও টুকরো সীমিত রঙিন পুষ্পপল্লবের ছড়ানো আবহ। এ সবই শেখর পট জুড়ে তৈরি করেছেন। ওঁর কম্পোজিশনে স্পেসের কুশলী প্রয়োগ নেই।

প্রায় চার বছর আগে মস্তিষ্কের মারণরোগ কেড়ে নিয়েছিল শ্যামকানু বড়ঠাকুরকে। কিন্তু তাঁর অনুশীলন, ভাস্কর্য বা পেন্টিং-দক্ষতাকে কাড়তে পারেনি। ওঁর রেখে যাওয়া মিশ্র-মাধ্যমের কিছু ড্রয়িং ও পেন্টিং অবশ্যই এই প্রদর্শনীর গৌরব। প্রতিটি কাজই খুব ঝোড়ো গতিকে কাজে লাগিয়ে চারকোল/কন্টিপ্রধান রেখার তুখোড় টানটোনে সৃষ্ট কিছু ষাঁড়ের ড্রয়িংনির্ভর ছবি। প্রায় সবই ক্ষিপ্ত ষাঁড়ের শিং উঁচিয়ে এগিয়ে যাওয়ার মুহূর্ত। এই কাজগুলি বিভিন্ন মানুষের সংগ্রহ থেকে এনে প্রদর্শনীতে রাখা হয়েছে। যৎসামান্য জল রং, পটজোড়া নানা চিত্র।

সম্মিলিত প্রদর্শনী হলেও ‘কিউরিয়াস কম্পোনেন্টস’ কোনও দল নয়।

অতনু বসু

ক্লাসিকের রূপকল্পে এক আধুনিক আখ্যান

নাটকের একটি দৃশ্য

‘পাইকপাড়া ইন্দ্ররঙ্গ’ প্রযোজিত ‘একদিন আলাদিন’ দেখে আপাত ভাবে মনে হওয়া স্বাভাবিক যে, আপনি হয়তো উনিশ শতকীয় প্রহসনের আদলে নির্মিত এই সময়ের কোনও প্রযোজনা দেখছেন। ব্রোশিওরে ‘ইন্দ্ররঙ্গ’ এই প্রযোজনাকে বলেছে, ‘স্ল্যাপস্টিক কমেডি’ অর্থাৎ ভাঁড়ামিপূর্ণ হাস্যরস। কাঞ্চন মল্লিককে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করানো এবং সমগ্র নাটক জুড়ে অজস্র স্যাটায়ারধর্মী ফান এবং উইট-এর প্রয়োগ হয়তো ওই ধারণাকেই পোক্ত করে। কিন্তু সিরিয়াস দর্শক জানেন, এ নাটক নিছক স্যাটায়ারের চাবুক ছোটানো সমাজ-সংশোধনের প্রহসন নয়। কিংবা হাস্যরসের ভঙ্গিতে কোনও ফ্যান্টাসি বা রূপকথা পরিবেশনও নয়। বরং আমি এ নাটককে সময়ের প্রেক্ষিতে এগিয়ে রেখে বলব, প্রাচীন ক্লাসিকের রূপকল্পে নির্মিত এমন এক আধুনিক আখ্যান যা সময়ের অসুখকে, সমাজ ও ব্যক্তির গভীর সংকটের বহুকৌণিক ছবিকে ধারণ করেছে। ব্রাত্য বসুর মতো নাট্যকার জানেন, ক্লাসিকের সার্থকতা আধুনিকতাকে ধারণ করার শক্তিতেই। আরব্য রজনীর আলাদিনের প্রদীপের রূপকল্পে দর্শক যদি রাজনীতিবিদ ব্রাত্য বসুর আত্মবীক্ষার ছায়াপাত লক্ষ করেন, তা হলে দোষ দেওয়া যায় না।

ক্লাস টেন ফেল, টুকলিবাজ— পরে চিটিংবাজ, দাঙ্গাবাজ, জালিয়াত, নীতিহীন ইত্যাদি বিশেষণে ভূষিত রাজনৈতিক নেতা মাধব বারিক (কাঞ্চন মল্লিক) সুযোগ বুঝে দল পাল্টেছে ভোটের টিকিট পাওয়ার আশায়। সে স্বপ্ন দেখে, মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার। এ হেন মাধবের স্বপ্নে হাজির হয় ক্লাস টেনের ফার্স্ট বয়, মৃত সত্য— তার বিবেকের প্রতিমূর্তি হয়ে। আলাদিনের প্রদীপ দিয়ে বন্ধু মাধবকে সে অন্যদের মনের কথা জেনে নেওয়ার শক্তি দেয়। ফলে ওই প্রদীপের কারসাজিতেই এ নাটকের বাজিমাত। পার্টি অফিসে কী ভাবে দলের কাজকর্ম চলে, কোন নেতার মনে কোন ফল লাভের আশা, কী ভাবে চলে সিন্ডিকেটরাজ, রাজনীতিতে ধান্দার কারবার, ক্ষমতায় থাকতে গেলে বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করতে হয়, বিক্ষোভকারীদের লকআপে ঢোকাতে হয়, সংস্কৃতির বিদ্বজ্জনদের মুঠোয় পুরতে হয়— এ সবই আত্মসমীক্ষার মতো তুলে ধরেন ব্রাত্য। কাঞ্চন মল্লিকের প্রথম নির্দেশনা প্রায় সুপারহিট। তাঁর অভিনয়ের বাঁধা তারেই যেন সমগ্র প্রযোজনার সুর বাঁধা। নিরাবরণ মঞ্চে সুদীপ সান্যালের আলোকসম্পাত, দিশারী চক্রবর্তীর সংগীত, সুমিত রায়ের নৃত্য ও সৌম্য মুখোপাধ্যায়ের আবহ চমৎকার পরিবেশ তৈরি করেছিল। তবে এই আয়োজনের গ্র্যাঞ্জার, কাঞ্চন মল্লিকের কমিক ইমেজ ইত্যাদি সত্ত্বেও ‘একদিন আলাদিন’ ব্রাত্যময় হয়ে উঠেছে তাঁর সহজাত সেন্স অব হিউমার ও রাজনৈতিক বীক্ষার চমৎকার কম্বিনেশনে।

মলয় রক্ষিত

অপূর্ব উপস্থাপনা

সম্প্রতি ভাষাদিবসে রবীন্দ্রসদনে অনুষ্ঠিত হল কলামণ্ডলম-এর শিল্পীদের পরিবেশনা ‘শুনছ ভানুসিংহ’ ও ভাষাদিবস উপলক্ষে বিভিন্ন ভারতীয় ভাষায় রচিত সঙ্গীতের সঙ্গে ভারতের ধ্রুপদী নৃত্যকলা ভারতনাট্যমের মেলবন্ধনে অপূর্ব উপস্থাপনা।

অনুষ্ঠানটি শুরু হল ‘শুনছ ভানুসিংহ’ নৃত্যগীতালেখ্যর মাধ্যমে। আলেখ্যটি রবীন্দ্রনাথের ‘ভানুসিংহের পদাবলী’ অবলম্বনে গড়ে উঠেছে। এই আলেখ্যর মূল তত্ত্ব ও পরিচালনার ভার ছিল সোনাথ কুট্টির উপর। নৃত্য পরিকল্পনায় ছিলেন স্বনামধন্য নৃত্যগুরু ড. থাঙ্কমণি কুট্টি। তাঁর নৃত্য পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানটি হয়ে উঠেছিল সর্ব-প্রশংসনীয়। এখানে ‘ভানুসিংহের পদাবলী’র কয়েকটি রবীন্দ্র-গানের সঙ্গে রাধাকৃষ্ণ প্রেমলীলা ভারতনাট্যম নৃত্যের আঙ্গিকে তুলে ধরা হয়েছে। নৃত্যে ঝিনুক মুখোপাধ্যায় সিংহ, মহুল মুখোপাধ্যায় ও ইলিনা বসুর নাম বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য। অন্য যাঁরা নৃত্যে অংশগ্রহণ করেছিলেন তাঁরা হলেন মৌমিতা চট্টোপাধ্যায়, তানিয়া দেওয়ানজি, অশেষা সাহা, বর্ণালী সোম, পিয়ালী রায়, কমলা রায়, দিশা দেবনাথ ও তৃষা চক্রবর্তী। তরুণ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাদম্বরী দেবীর চরিত্রে অভিনয় করেন শুভদীপ চক্রবর্তী ও মৌমিতা চট্টোপাধ্যায়। এই নৃত্যগীতালেখ্যটিতে নৃত্যের মান খুবই উন্নত ছিল।

পরবর্তী অনুষ্ঠানটি ছিল ভাষাদিবস উপলক্ষে বিভিন্ন ভারতীয় ভাষায় রচিত সংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশনা। ভারতনাট্যম আঙ্গিকে এই নৃত্যগুলি পরিকল্পিত হয়েছিল। এই নৃত্যগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল— ‘গণেশ কীর্তনম’, ‘শক্তি’, ‘পদম’ ও ‘হমারা প্যারা ভারত’ ইত্যাদি। বিশেষ প্রশংসার দাবি রাখে ‘আমি বাংলায় গান গাই’। নৃত্যে অংশগ্রহণ করা শিল্পীরা সকলেই দক্ষ ভারতনাট্যম নৃত্যশিল্পী। তাঁরা দর্শকদের একটি মনোগ্রাহী অনুষ্ঠান উপহার দেন।

জয়শ্রী মুখোপাধ্যায়

আরও প্রত্যাশা রইল

সম্প্রতি রবীন্দ্রসদন প্রেক্ষাগৃহে অনুষ্ঠিত হল সোনার তরী কলাকেন্দ্র নিবেদিত ‘বসন্ত উৎসব’। নমিতা দেবের পরিচালনায় দু’-দু’টি উদ্বোধনী সংগীত দিয়ে সূচনা হয় অনুষ্ঠানের। এর পর সংগীত ও আবৃত্তিতে একক ভাবে অংশগ্রহণ করেন প্রায় ২০ জন শিল্পী। যাঁদের মধ্যে ভাল লেগেছে পম্পা শূর, প্রদীপ শিকদার, ঋতুপর্ণা রায় ও কল্যাণী সান্যালের গান। এ ছাড়া চন্দ্রাবলী রুদ্রর ‘এ কী লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ’ ও সুছন্দা ঘোষের ‘সব দিবি কে’ উল্লেখের দাবি রাখে। অংশগ্রহণকারী অন্য শিল্পীদের মধ্যে অনেককেই অবশ্য শিক্ষার্থী পর্যায়ের বলে মনে হয়েছে।

আবৃত্তির ক্ষেত্রে ভাল লেগেছে দেবাশিস মিত্রের পরিবেশনা। তবে বসন্ত উৎসবে বেমানান মনে হয়েছে জনৈক আবৃত্তিকারের ‘মরণ রে তুঁহু মম শ্যামসমান’ কবিতাটির নির্বাচন। এ বিষয়ে আর একটু সচেতন হওয়া প্রয়োজন ছিল। অনুষ্ঠানের প্রথমাংশে যন্ত্রসংগীতের আধিক্য গানকে গৌণ করে দিলেও, পরের দিকে শ্রোতাদের দাবিতে সংগীত ও যন্ত্রানুষঙ্গের সমতা রক্ষা করেছেন শব্দ প্রক্ষেপক। অনুষ্ঠানটিতে যন্ত্রশিল্পীদের সহযোগিতা যথাযথ।

কাশীনাথ রায়

অনুষ্ঠান

• সম্প্রতি অবনীন্দ্র সভাঘরে শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের স্মরণে আয়োজিত হল একটি মনোজ্ঞ অনুষ্ঠান। উপস্থাপনা করেছিল আবৃত্তিলোক কলকাতা। এ দিনের অনুষ্ঠানে পাঠ করেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, তিতি রায়। রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশন করেন অভিরূপ গুহঠাকুরতা।
কথা ও কবিতায় ছিলেন সুবোধ সরকার, সৌমিত্র মিত্র, ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়, সংস্থার শিল্পীরা। উপস্থিত ছিলেন কবিপত্নী মীনাক্ষী চট্টোপাধ্যায়।

• পাইকপাড়ার মোহিত মৈত্র মঞ্চে উত্তরায়ণ আয়োজন করেছিল ‘আনন্দ সন্ধ্যা’। সেখানে ‘বসন্তোৎসব’ পরিচালনা করেন চিত্রলেখা চৌধুরী। ‘ভানুসিংহের পদাবলী’ পরিবেশন করেন সংস্থার শিল্পীরা। উপস্থিত ছিলেন শ্যামল সেন, গৌতম ঘোষ, পার্থ ঘোষ।

• বিজয়গড়ের নিরঞ্জন সদনে অনুষ্ঠিত হল ‘বসন্ত উৎসব’। আয়োজন করেছিল পরাগ। অংশগ্রহণ করেছিলেন অচিন মুখোপাধ্যায়, লোপামুদ্রা মুখোপাধ্যায়, স্বপ্না সাহা, কুমকুম বন্দ্যোপাধ্যায়, কাকলি দাস, শাশ্বতী সিংহ, স্মৃতি বসাক, টুলটুল সরকার, সোমা ব্রহ্ম, পিয়ালী হোম চৌধুরী, রণদেব মজুমদার, তানিয়া গুপ্ত, কৌশিক চক্রবর্তী, অঙ্কিতা বসাক, মানসী ভট্টাচার্য। কবিতা পাঠে ছিলেন জয়ন্ত দাস। নৃত্য পরিবেশন করেন অরিত্রী মুখোপাধ্যায় এবং ছন্দম ডান্স অ্যাকাডেমি। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেছিলেন সঞ্চিতা বটব্যাল।

Shows Kolkata Drama Dance Drama Theatre Kanchan Mullick
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy