ওট্স দিয়ে ডিমভাজা বানাবেন কী ভাবে? ছবি: সংগৃহীত।
সকালে কাজে বেরোনোর আগে তাড়াহুড়োতে তেমন কিছু রান্না করার সময় পান না। বেশির ভাগ দিনই দুধ-কর্নফ্লেক্স বা দুধ-ওট্স খেয়ে কাজ চালাতে হয়। তবে রোজ একই ধরনের খাবার খেতে ভাল লাগে না। কিন্তু জলখাবারে কম সময়ে কী এমন বানানো যায়, যা খেলে পেটও ভরবে, আবার স্বাস্থ্যও ভাল থাকবে?
জলখাবারে ডিম সেদ্ধ, পোচ বা ভাজা তো অনেকেই খান। সেই ডিমভাজাকেই যদি একটু স্বাস্থ্যকর বানিয়ে ফেলা যায়, মন্দ কী! কিন্তু কী ভাবে বানাবেন? রইল প্রণালী।
উপকরণ
আধ কাপ ওট্স বা ওটমিল
২টি ডিম
এক চিমটে হলুদ গুঁড়ো
আধ চা চামচ গোলমরিচের গুঁড়ো
আধ চা চামচ অরিগ্যানো
পরিমাণ মতো নুন
৩-৪ টেবিল চামচ দুধ
২ টেবিল চামচ মাখন
২ টেবিল চামচ ক্যাপসিকাম কুচি
২ টেবিল চামচ গাজর কুচি
২ টেবিল চামচ পেঁয়াজ কুচি
২ টেবিল চামচ টম্যাটো কুচি
১ টেবিল চামচ কাঁচালঙ্কা কুচি
১ টেবিল চামচ ধনেপাতা কুচি
প্রণালী
ছোট একটি পাত্রে দুধের সঙ্গে ওট্স বা ওটমিল, অরিগ্যানো, গোলমরিচ, নুন এবং হলুদ ভাল করে মিশিয়ে নিন।
এ বার ডিম ফাটিয়ে ওই মিশ্রণের মধ্যে দিয়ে দিন। ভাল করে ফেটিয়ে নিন। তত ক্ষণ পর্যন্ত ফেটাতে হবে, যত ক্ষণ না মিশ্রণ ফুলে ফেনা হয়ে ওঠে।
এ বার কড়াইতে মাখন গরম করতে দিন। তার মধ্যে কেটে রাখা পেঁয়াজ, সব্জিগুলো দিয়ে একটু নাড়াচাড়া করে নিন।
সব্জিগুলো একটু নরম হয়ে এলে এ বার ডিম এবং ওট্সের মিশ্রণ কড়াইতে ঢেলে দিন। আঁচ একেবারে কমিয়ে রাখবেন।
কড়াই ঢাকা দিয়ে অল্প আঁচে মিশ্রণের এক পিঠ ভাজা হতে দিন। এ ক্ষেত্রে সাধারণ ডিম ভাজার চেয়ে একটু সময় লাগতে পারে। এক পিঠ ভাজা হয়ে গেলে খুব সন্তর্পণে অমলেট উল্টে দিন।
আবার কড়াই ঢাকা দিয়ে অল্প আঁচে বেশ কিছু ক্ষণ রান্না হতে দিন। পুরোপুরি ভাজা হয়ে গেলে গরম গরম ওট্স অমলেট পরিবেশন করুন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy