নিরামিষ রান্না। ছবি: সংগৃহীত।
রান্না করা বেশ সময়সাপেক্ষ বিষয়। দীর্ঘ দিন ধরে যাঁরা হেঁশেল সামলাচ্ছেন, এ কথা স্বীকার করে নেবেন নির্দ্বিধায়। আমিষ হোক নিরামিষ, এক মাত্র ম্যাগি ছাড়া সব রান্না করতেই সময় ব্যয় হয়। তবে কিছু নিরামিষ রান্না আছে যেগুলি চটজলদি রেঁধে ফেলা যায়। হাতে আধঘণ্টা থাকলেই ভিন্ন স্বাদের নিরামিষ খাবার বানিয়ে নিতে পারেন। রইল তেমন কয়েকটি পদের খোঁজ।
মটর পনির
রুটি, পরোটার সঙ্গে মটর পনিরের জুড়ির জবাব নেই। ফ্রিজে পনির থাকলে অন্য আর কোনও কিছু না ভেবে এটা বানিয়ে নিতে পারেন। টম্যাটো এবং অন্যান্য মশলা কষিয়ে জল ঢেলে খানিক ক্ষণ ফুটিয়ে আগে থেকে ভেজে রাখা পনির আর মটরশুঁটি দিয়ে নাড়াচাড়া করে নামিয়ে নিলেই তৈরি মটর পনির।
বেগুন ভর্তা
ভর্তা বাঙালির প্রিয় পদগুলির মধ্যে একটা। নিরামিষের দিনে বেগুন দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন। খেতে বসার কিছু ক্ষণ বানাতে শুরু করলেও চলবে। এতটাই কম সময় লাগে এটা বানাতে। বেগুন পুড়িয়ে নুন, সর্ষের তেল, কাঁচালঙ্কা, টম্যাটো দিয়ে মেখে নিলেই তৈরি ভর্তা।
ঢ্যাড়শ ভুজিয়া
আলু ভুজিয়া তো প্রায় খাওয়া হয়। ঢ্যাঁড়শ দিয়েও ভুজিয়া বানালে মন্দ খেতে লাগবে না। চৌকো করে ঢ্যাড়শ কেটে কড়াইয়ে তেল গরম করে তাতে কাঁচালঙ্কা কুচি, জিরে, শুকনো লঙ্কা দিয়ে ভাল করে ভেজে নিলেই তৈরি।
ভেজ পোলাও
ভাগে ভাগে রাঁধতে না চাইলে একবারে ভেজ পোলাও বানিয়ে নিতে পারেন। আগে থেকে ভেজানো বাসমতি চাল, গাজর, বিনস, ক্যাপসিকাম, মটরশুঁটি একসঙ্গে প্রেশারকুকারে বসিয়ে হালকা দমে রেখে দিন। কিছু ক্ষণেই তৈরি পোলাও।
বেসন চিলা
তাড়াহুড়ো সকালের জলখাবারে এই খাবারটি বানিয়ে নিতে পারেন। বিশেষ উপকরণের দরকার নেই। ঘন করে বেসনগুলে তার মধ্যে এক চিমটে নুন, হলুদ, দই দিয়ে ভাল করে ফেটিয়ে কড়াইয়ে গোল করে বানিয়ে নিলেই তৈরি চিলা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy