দুই স্নো লেপার্ডের জন্ম দার্জিলিঙ চিড়িয়াখানায়
নিজস্ব সংবাদদাতা • দার্জিলিং
দার্জিলিঙের পদ্মজা নাইডু চিড়িয়াখানায় জন্ম হল দু’টি স্নো-লেপার্ড বা তুষারচিতাবাঘের। পাহাড়ের ওই চিড়িয়াখানার স্নো-লেপার্ড প্রজনন কেন্দ্রে গত মাসেই এসেছে নতুন অতিথি সিসি। পূর্ব ইওরোপের চেক প্রজাতন্ত্র থেকে সিসি’র আগমনের পরে এ বার দুই নবজাতকস্বভাবতই খুশি চিড়িয়াখানার কর্তা-কর্মীরা। চিড়িয়াখানার অধিকর্তা অলঙ্কারকুমার ঝা বলেন, “গত শুক্রবার জিমা ওই নামে একটি স্নো-লেপার্ড ওই দুই সন্তানের জন্ম দিয়েছে। সব মিলিয়ে এখন পদ্মজা নাইডুর বাগানে ১৪টি স্নো-লেপার্ড। তার মধ্যে সাতটি স্ত্রী, পাঁচটি পুরুষ। শাবক দু’টির পরিচয় জানতে অবশ্য আরও কিছু দিন সময় লাগবে।” চিড়িয়াখানা সূত্রে জানানো হয়েছে, গত বছর পোলান্ড থেকে জিমাকে নিয়ে আসা হয়েছিল। মা ভিন্দেশি হলেও, পিতৃপরিচয় সূত্রে দুই সদ্যোজাত অবশ্য ভারতীয়। অলঙ্কারবাবু জানান, বুধ নামে বছর বারোর এক স্নো-লেপার্ড দুই সদ্যোজাতের বাবা। ২০০২ সালে বুধের জন্ম হয়েছিল দার্জিলিঙের ওই চিড়িয়াখানতেই। বাবা হলেও, এখনই তাকে সন্তানদের কাছে ঘেঁষার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। আগামী মাস ছয়েকের মধ্য সে সম্ভাবনাও নেই।
মৌমাছির কামড়ে হাসনাবাদে মৃত্যু বৃদ্ধের
নিজস্ব সংবাদদাতা • বসিরহাট
মৌমাছির কামড়ে মৃত্যু হল এক বৃদ্ধের। শুক্রবার সকালে হাসনাবাদের বরুণহাটের ঘটনা। গৌরপদ ঘোষ (৮১) নামে ওই বৃদ্ধের দেহ এ দিন বিকেলে ময়না তদন্তের পর তাঁর পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, বরুনহাট-রামেশ্বরপুর পঞ্চায়েতের সুতিরহাটির বাসিন্দা গৌরপদবাবু পুলিশে চাকরি করতেন। এ দিন সকালে বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। স্কুলের কাছে আমগাছে মৌমাছির চাক হয়েছিল। ওই পথ দিয়ে ফেরার সময় কয়েকটি ছেলে ঢিল ছুড়ে চাক ভাঙলে মৌমাছিরা বেরিয়ে পড়ে। ছেলেরা পালিয়ে গেলেও গৌরপদবাবু সেখানে থাকায় মৌমাছির দল তাঁকে আক্রমণ করে। চোখে-মুখে কামড়ে দেয়। ঠেকাতে না পেরে তিনি মাটিতে পড়ে জ্ঞান হারান। বাসিন্দারা দেখতে পেয়ে গুরুত্বর অসুস্থ অবস্থায় তাঁকে টাকি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
জঙ্গলে ফিরল তিন ভল্লুক শাবক
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি
উদ্ধার হওয়া তিনটি কালো ভল্লুক শাবককে মানসের অরণ্যে ছেড়ে দেওয়া হল। গত বছর ডিসেম্বর মাসে মানসের আশপাশের তিনটি গ্রাম থেকে শাবকগুলিকে উদ্ধার করেন গ্রামবাসীরা। ডব্লুটিআইয়ের আঞ্চলিক অধিকর্তা ভাষ্কর চৌধুরি বলেন, “বছর খানেক বয়সে আমাদের কাছে নিয়ে আসা শাবকগুলিকে আপাতত দৈমারি রেঞ্জের সিতু এলাকায় ঘেরাটোপে রাখা হবে। তাদের গলায় পরানো হবে রেডিও-কলার। অরণ্য জীবনে তারা দ্রুত মানিয়ে নিতে পারবে।”
খাসা বাবুই-বাসা। জলপাইগুড়িতে সন্দীপ পালের তোলা ছবি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy