আবর্জনায় দূষণ আলিপুরদুয়ারে
জমা জঞ্জাল থেকে দূষণ ছড়াচ্ছে আলিপুরদুয়ারে। শহরে স্থায়ী আঁস্তাকুড় না-থাকায় পুর-এলাকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগ বেড়েই চলেছে। পুরসভা চার নম্বর ওয়ার্ডে অস্থায়ী ভাবে আঁস্তাকুড় গড়ে কাজ চালালেও দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। তাই জঞ্জাল সাফাইয়ে বিশেষ সরঞ্জাম কেনার কথা ভাবছে পুরসভা। সিপিএমের পুর-চেয়ারম্যান অনিন্দ্য ভৌমিক বলেন, “শহরে দিনে দেড়-দু’টন জঞ্জাল জমা হয়। পুরসভার কাছে জঞ্জাল সাফাইয়ে দুটি ট্রাক্টর রয়েছে। তাই প্রতিদিন সমস্ত ময়লা সরানো সম্ভব হয় না।” তবে নিয়ম করে ২০টি ওয়ার্ডে জঞ্জাল সাফাইয়ের কাজ হয় বলে পুর চেয়ারম্যান জানান। আলিপুরদুয়ার ২ নম্বর ব্লকের পুঁটিমারি এলাকায় কেনা বাইশ বিঘা জমিতে শহরের সব জঞ্জাল ফেলার পরিকল্পনা করেন পুরসভা কর্তৃপক্ষ। কিন্তু স্থানীয় বাসিন্দাদের বাঁধায় চার নম্বর ওয়ার্ডে সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্রকল্পটি চালু করা যায়নি। পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান গৌতম তালুকদার বলেন, “৪ নম্বর ওয়ার্ডে ময়লা থেকে যাতে গন্ধ না ছড়ায় তাই বিশেষ যন্ত্র কেনা হচ্ছে। ভোট-বিধি থাকায় মাস খানেক সময় লাগবে। যন্ত্র দিয়ে জঞ্জালের জল বের করে শুকনো করা হবে। যাতে পচে গিয়ে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।”
ঘর ভাঙল হাতি
হাতির হামলায় পাঁচটি ঘর ভাঙল ভারত-ভুটান সীমান্তের জিতিতে। মঙ্গলবার গভীর রাতে জলঢাকা নদী পেরিয়ে জিতি চা বাগান সংলগ্ন এলাকায় তিনটি হাতির একটি দল ঢুকে পড়ে। ঘণ্টা দেড়েক দাপিয়ে বেড়ায় দলটি। পাঁচটি ঘরও ভেঙে দেয়। তবে আগেই বাসিন্দারা ঘর থেকে বার হয়ে যাওয়ায় কেউ আহত হননি। পরে খুনিয়া রেঞ্জের বনকর্মীরা ঘটনাস্থলে আসেন। হাতির দলটিকে জঙ্গলে ফেরানো হয়।
আশ মিটিয়ে। ছবি: সুদীপ্ত ভৌমিক।
ফলাহার। —নিজস্ব চিত্র।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy