Advertisement
E-Paper

মলদ্বীপে পাঁচ গোলে লজ্জার হার বাগানের

চোদ্দো মাসও কাটেনি। ফের বিদেশের মাটিতে লজ্জার হার মোহনবাগানের। গত বছর ফ্রেব্রুয়ারিতে চিনের স্যানডং এফ সি-র কাছে ঠান্ডায় কাঁপতে কাঁপতে হাফ ডজন গোল খেয়েছিলেন কাতসুমিরা।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৪ মে ২০১৭ ০৪:০৯

চোদ্দো মাসও কাটেনি। ফের বিদেশের মাটিতে লজ্জার হার মোহনবাগানের।

গত বছর ফ্রেব্রুয়ারিতে চিনের স্যানডং এফ সি-র কাছে ঠান্ডায় কাঁপতে কাঁপতে হাফ ডজন গোল খেয়েছিলেন কাতসুমিরা। তবে সেটা ছিল এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচ। এ বার অবশ্য ঠান্ডা ছিল না। কিন্তু ক্লাব কর্তা ও কোচের সিদ্ধান্তের ভুলে অন্ধকার নামল মোহনবাগানে।

এএফসি কাপের গ্রুপ লিগের ম্যাচে বুধবার মলদ্বীপের মেজিয়া এফসি-র কাছে ২-৫ গোলে হারল মোহনবাগান। প্রথমার্ধে মেজিয়া ৩-০ এগিয়ে থাকার পর দ্বিতীয়ার্ধে সামান্য ঘুরে দাঁড়িয়ে দু’গোল করেন কিংশুক দেবনাথ ও জেজে লালপেখলুয়া। জেজের গোলটা অবশ্য পেনাল্টি থেকে। গোলের আগে সবুজ-মেরুন স্ট্রাইকারের দু’টো শট অবশ্য পোস্টে লেগে ফেরে।

আরও পড়ুন: আমি রক্তমাংসের মানুষ, জিতিয়ে বললেন নায়ক

জেজের গোলটির সময় ৫-১ গোলে এগিয়ে ছিল মলদ্বীপের ক্লাব। ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে, মোহনবাগান বিদেশি টিমের কাছে বেশ কয়েক বার পাঁচ, ছয়, আট গোলও হজম করেছে। কিন্তু সেগুলো ছিল জাপান, সৌদি আরব, কুয়েত বা চিনের মতো এশিয়ার ফুটবলের শক্তিশালী দেশের কাছে। কিন্তু এশীয় ফুটবল মানচিত্রে মলদ্বীপকে কেউ শক্তি বলেই ধরে না। সেই দেশের ক্লাবের কাছে কেন এমন বিশ্রী হার? মালে থেকে ফোনে সবুজ মেরুনের সহকারী কোচ শঙ্করলাল চক্রবর্তী বললেন, ‘‘লজ্জা তো লাগছেই। মোহনবাগানের যে কোনও হারই লজ্জার। প্রথমার্ধটা খেলতেই পারিনি। তার উপর চোট পেয়ে কুড়ি মিনিটের মধ্যেই কাতসুমি বসে গেল।’’ সনি নর্দে, ড্যারেল ডাফি-সহ আট নিয়মিত ফুটবলারকে পাঠানো হয়নি।

AFC CUP Mohun Bagan Maziya Football
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy