দলীপ ট্রফির ম্যাচ দেখছেন হার্দিক পাণ্ড্য এবং ঋষভ পন্থ। ছবি: পিটিআই।
দলীপ ট্রফির ফাইনালে পৌঁছে গেল পশ্চিমাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চল। মধ্যাঞ্চলের বিরুদ্ধে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে ম্যাচ ড্র করেও ফাইনালে সূর্যকুমার যাদবরা।
ম্যাচ শেষে পৃথ্বী শ জানিয়েছেন, তিনি কোনও দিনও নিজের আগ্রাসী ভঙ্গি পরিবর্তন করবেন না। পৃথ্বী বলেছেন, “আমার মনে হয় না, ব্যাটিংয়ের ধরনে কোনও রকম পরিবর্তন আনতে হবে। আমি কোনও দিনও চেতেশ্বর পুজারা স্যারের মতো ব্যাট করতে পারব না। সে রকমই পুজারা স্যারও কখনও আমার মতো ব্যাট করবে না।” যোগ করেন, “ভারতীয় দলে ফিরে আসার জন্য প্রত্যেকটি ইনিংসই এখন আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। একটি ইনিংসও হাল্কা ভাবে নিলে চলবে না। দলীপ ট্রফিই হোক কি মুম্বই জার্সিতে, প্রত্যেক ম্যাচে রান করে যেতে হবে।”
অন্য দিকে, উত্তরাঞ্চলের বিরুদ্ধে দুই উইকেটে জিতল দক্ষিণাঞ্চল। শনিবার বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে ২১৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করছিল দক্ষিণাঞ্চল। আট উইকেট হারিয়ে ২১৯ রান তুলে দেয় তারা। ওপেনার মায়াঙ্ক আগরওয়াল ৫৭ বলে করেন ৫৪ রান। ৪২ বলে ৪৩ রান হনুমা বিহারীর। ২৯ বলে ৩৪ রান রিকি ভূঁইয়ের। ১৯ বলে ২৫ রান তিলক বর্মার। এই ম্যাচ দেখতে এসেছিলেন ভারতীয় দলের দুই তারকা হার্দিক পাণ্ড্য এবং ঋষভ পন্থ।
শেষ পর্যন্ত টিকে ছিলেন সাই কিশোর। ১১ বলে ১৫ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। ম্যাচ শেষে মায়াঙ্ক আগরওয়াল বলেন, “দক্ষিণাঞ্চলকে ফাইনালে তুলতে পেরে আমি স্বস্তিবোধ করছি। নিঃসন্দেহে অসাধারণ খেলেছি আমরা। শেষ দিন ২১৫ রান করা সহজ নয়। আমরা হাল ছাড়িনি। শেষ পর্যন্ত লড়াই করে গিয়েছি।”
আলুরে মধ্যাঞ্চলের সঙ্গে ড্র করেও ফাইনালে পশ্চিমাঞ্চল। ৩০ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন মধ্যাঞ্চলের রিঙ্কু সিংহ। কিন্তু দলকে ফাইনাল তুলতে ব্যর্থ তিনি। ম্যাচের পরিস্থিতি এমন ছিল যে, নির্ধারিত সময়ের আগেই গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে ড্র ঘোষণা করা হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy